পাতা:ওপারের কথা.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS মা-আচ্ছা তোরা যে ‘দেবী’ ব’লে সই করিসূ-বল শুনি মা, তোরা কি বাস্তবিক দেবী ? তা “যেমন দ্যাবা তেমনি দেবী’! মায়া-মোহে ডুবে থেকে বা অগুণের জাহাজ হ’য়ে থেকে, কখন মুখের কথায় দেব-দেবী হওয়া যায় কি মা ? জগৎ-জননী শ্ৰীমতী রাধাও ‘দাসী’ ব’লে নিজেকে মানতেন। কিন্তু এ দেশের এমনি দশা হ’য়েছে যে, “বিষ নেই কুলো পানী চক্কোর’ ধ’রে মানুষগুলো আপনাদের মস্ত ঠাউরে ব’সে আছে। জানিস ত মা,-“দর্পহারী মধুসূদন”। তাই যারা মাথা উঁচু ক’রে বেড়াচ্চে, তারা দিনের দিন ছোট হ’য়ে যাচ্চে। দুৰ্ব্বা সকলের পায়ের তলায় থাকে। ব’লে, সেই নারায়ণের মাথায় গিয়ে বসে,-তাকে না হ’লে পূজাই চলে না। তেমনি যে মানুষ আপনাকে ‘মন’ ঠাউরে, অর্থাৎ আগুণে ভৰ্ত্তি ব’লে ধারণা ক’রে, সদাই ‘জড়সড় থাকে ও প্ৰতি হাতে মনকে সামলায়,-সেই কালে বড় হ’য়ে দাঁড়ায়। তৃণ কতকাল ধ’রে পায়ের নীচে থাকে ব’লেই, একদিন তার আদরটা বেড়ে যায়। তাই বলি মা-ধৈৰ্য ধ’রে নিজের গলদ দেখতে শেখ । তা হ’লেই ، ... , " দর্পহায়ী মধুসুদন ‘दg श्'दि ठ cछ श्'