পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRAT মাগো-তুই চিঠি লিখেছিস্ এই অবাক কাণ্ড-কারখানা দেখে, এই হাবুতে ছেলের পোড়া চোখ দুটোর কোণে জল দেখা দিয়েছিল। এখন কাগজ কলম ধ’ৰ্বতে না ধ’বৃতে, চোখদুটো আবার সেই কাজ ক’রে ফেললে! ক’দিন চিঠি না পাওয়াতে ছার মন গাইছিল,-“তবে হয়তো যা-ত লিখে তোদের প্রাণে এ হাবাতে ব্যথা দিয়েছে”। বিশেষতঃ, মা-ভায়ার ‘মুখে গো দেওয়া’ ব্যবহারে, মনটা বাগে পেলেই কত কি গাইত। আজ কিন্তু তোর চিঠি পেয়ে, মনটা আর তত চালাকি ক’বুতে পারে নি। এর আগে কিন্তু মনটা যা-তা ক’চ্ছিল ব’লে, কাল রাত চারটার সময় শ্ৰীগুরু এ. হাবাতেকে তোর পায়ের তলায় ও মাথার শিয়রে খানিক ক্ষুণ। ािएंट्ने क'झिgभूछिएलन् । ওমা,-দুটো কথা রাখিস, তা হ’লে বাবার ও ভায়েদের খোলগুলো যথাসম্ভব ভাল থাকবে :- ১ । সময়ে থাস ও উপবাস আদপে ক’রিসনে। ২। রাগ। ক’মিয়ে ফেলু। রাগ হ’লেই বুঝবি হেরে গেলি। নিজের খোলটা দিনের দিন ক্রোধের জন্যে শুকিয়ে যাচ্চে ব’লেই , রাগ বাড়ে। এটা হ’চ্চে,--অসময়ে খাওয়ার বা উপবাসের দরুণ । দেহের মধ্যে পিত্তিটা শুকিয়ে গেলে বা ঠিক ঠাক কাজ সাধবার । শক্তি খোয়ালে বা “আমি একজন অমুক তমুক” এই অহঙ্কারের | ভাবটা জাগলেই--সামান্য কারণে রাগ হ’বেই হ’বে।