পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిe মাগো-ওকাল মন্ত্রের সম্বন্ধে ব’লতে গেলে, অনেক কথা ব’ল্তে হয়। তবে মোটামুটি । জেনে রাখা যে,-ঐ এক মন্ত্রের দ্বারা সৃষ্টি, স্থিতি, লয় কাৰ্য্য সাধিত হ’চ্চে। ‘অ’, ‘’উ’ ও ‘ম” নিয়ে এই মন্ত্র গঠিত। “ব্ৰহ্ম’ যখন সুখ-নিদ্রা থেকে উঠলেন, তখন তঁর এই বিশ্ব স্বজন কর’বার ইচ্ছা হ’ল ; সেই ইচ্ছা তিনি ও এই শব্দের দ্বারা ব্যক্ত ক’বুলেন। সেই শব্দ থেকেই এত বড় বিশ্বটার সৃষ্টি হ’ল। মানুষ যেমন সুখ-নিদ্রার পর 'আঃ' শব্দ ক’রে হাই তোলে, ব্ৰহ্ম কতকটা সেই ধরণে ‘ওঁ’ কথাটা উচ্চারণ। ক’ৱেলেন। তবে মানুষের সেই 'আঃ' উচ্চারণে কোন সাধ থাকে না,-কিন্তু ‘ব্রহ্মের” ভিতর একটা সাধ ছিল। পাতকুয়া । BB BDB DDD BB DBDB DBB BD DD DiDDS ঘটীটাকে পাতকৃয়ায় ফেলতে ও তুলতে হয়। যে দড়িতে ঘটীট । কুয়ায় ফেলা হয়, সেই দড়িতেই তাকে কুয়া হ’তে তোলা । হয়। জীবও “ওঁকার’ শব্দের দ্বারা ব্রহ্মের ইচ্ছায় জগতে । এসেছে, সুতরাং সেই শব্দ ধ’রেই ‘ব্রহ্মের সমীপে পৌঁছিবে। “চৈতন্য’ হ’তে প্রথম উদ্ধৃত শব্দ সৰ্বশ্রেষ্ঠ চেতনা-যুক্ত। ফলতঃ ওকাল শব্দ সাধনই প্রধান সাধন। – জড় ও চৈতন্য নিয়ে জগতের খেলা চ'ল্‌চে। ওঁকার” । চৈতন্তযুক্ত শব্দ ব’লে, উহা জীবকে জড় হ'তে বিচ্ছিন্ন করে { ॐकांब-उद्ध