পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sta কল্যাণীয়া-চিঠি পেয়েছি। কাউকে চিঠি লিখতে হ’লে এ পোড়া মনটী মহা-আহলাদে সে কােজ সাধে, আবার । কাউকে লিখতে হ’লে ওষুধ গেলার মত আচরণ করে! তোরা এই দ্বিতীয় দলের । শুনে হয়তো কত কি জল্পনা ক’বুবি । তা তোদের যখন নিজের নিজের গলদ দেখবার মাথা বা চেষ্টা নেই, তখন চোখে আঙ্গুল দিয়ে দু’একটা গলদ দেখান যাক। “সাধন’ কাকে বলে জানিস্ ? উচ্চ আদর্শ সামনে রেখে, তার মত হ’বার জন্যে প্ৰাণ-ঢালা চেষ্টাকেই সাধন বলে । তাতে ফল কি ? এ ভাবে চ'ললে, মনটা হ’তে দিনের দিন অগুণগুলো খ’সে গিয়ে, মনটা গুণে ভৰ্ত্তি হয়। র্যাকে ধ্যান-জ্ঞান ও ভালবাসার সামগ্ৰী করা হ’য়েচে, তিনি জ্ঞানময় জ্ঞানময়ী, প্ৰেমময় প্ৰেমময়ী-ইত্যাদি । সুতরাং, মনটা যদি বাস্তবিক তঁর চিন্তায় থাকে, তাহ’লে ঐ গুণগুলো পেয়ে যায়, তখন সে মন আর মন থাকে না, তার মানে অজয় হ’য়ে যায়। মন যে মাত্রায় আত্মজ্ঞা হ’য়ে দাড়ায়, সেই মাত্রায় মানুষের কুলট-বৃত্তি ঘুচে যায়। মনের কুলটা-বৃত্তি ও নর-নারী মনেব জন্তেই কুলটার ন্যায় আচরণ छबिदीन ऐलान *** 6505 ! সেই কুলট-বৃত্তি হ’চ্চে,- qकों नाक्ष पl qक उावना ना नित्य থেকে, দশবিশটাকে ‘আম্বল চাকার মত চেকে বেড়ান। সাধনেয়। অর্থ