বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

v - কপালকুণ্ডলা । নাহিকের তাছার ভিলাৰ্দ্ধ মাত্র সংযম করিতে পারিল না । নেশক আর ফিরিল না । যখন জলবেগ এমভ মন্দীভূত হুইয়া আসিল যে মে\কার গত্তি সংষত করা যাইতে পারে, उथन যাত্রীরা রসুলপুরের মোহান। অতিক্রম করিয়। অনেক দূর অtসিয়াছিলেন । এখন, নবকুমারের জন্য প্রত্যাবর্তন করা ষাইবে কি না, এবিষয়ের মীমাংসা আবশ্যক হইল । এই স্থানে বল অবশ্যক ষে মবকুমারের সহযাত্রীরা উrছার প্রতিবেশী মাত্র, কেছই আত্মবন্ধু নছে। উtহার বিবেচনা করিয়া দেখিলেন, ষে তথা হইতে প্রতিবর্তন করা আর এক ভাটার কৰ্ম্ম । পরে রাত্ৰি আগত হইবে, আর রাত্রে নৌকা চালনা হইতে" পরিবে না, অতএব পরদিনের জোয়ারের প্রতীক্ষণ করিতে হইষেক । একাল পর্যন্ত সকলকে অনাছারে থাকিতে হইবেক । স্কুই দিন নিরাছারে সকলের প্রাণ ওষ্ঠীগত হইবেক । বিশেষ নাবিকের প্রতিগমন করিতে অসম্মত ; তাছার কথার বtধ্য সহে । ভাছারা বলিতেছে যে নবকুমারকে ব্যাস্ত্রে হত্যা করিয়াছে । তাছাই সম্ভব । তবে এত ক্লেশ স্বীকার কিজন্য ? এইরূপ বিবেচনা করিয়া যাত্রীর নবকুমার ব্যতীত স্বদেশ গমনই উচিত বিবেচনা করিলেন । নবকুমার সেই ভীষণ সমুদ্রতীরে বনবাসে বিসর্জিত হইলেম । পাঠক! তুমি শুনিয়া প্রতিজ্ঞ করিতেছ তুমি কখন পরের উপবাস নিবারণার্থ কাষ্ঠাহরণে যাইবে না ? যদি এমত মনে কর, ডৰে তুমি পামর—এই ষান্ত্ৰীদিগের ন্যায় পামর । আত্মেঃপকণীকে বনবাসে বিসর্জন করা যাহাদিগের প্রকৃতি, তাহার। চিরকাল আত্মোপকারীকে বনবাস দিবেক-কিন্তু যতবার বনবাসিত করুক না কেন, পরের কাষ্ঠীছরণ করা যtহার স্বভাব, সে পুনৰ্ব্বার পরের কাষ্ঠাহরণে যাইৰে । তুমি অধম-তাই বলিয়া -च्धार्मि खेद्धम न! झ्हेब cकब् ? 4. 象