У a o কপালকুণ্ডলা । কদাচিৎ ৰক্ষে সংসপিত হইয়া পড়িয়াছে। ললাট প্রশস্ত, ঈষৎ স্ফীত, মধ্যস্থলে একমাত্র শিরাপ্রকাশশোভিত । চক্ষু ছুটী ৰিন্থত্তেজঃপরিপূর্ণ। কোষশূন্য এক দীর্ঘ তরবারি হস্তে ছিল। কিন্তু এ রূপরাশি মধ্যে এক ভীষণ ভাল ব্যক্ত হইতে ছিল । হেমকান্ত বর্ণে যেন কোন করাল কামনার ছায়া পড়িয়ছিল। অস্তুস্তল পর্য্যন্ত অন্বেষণক্ষম কটাক্ষ দেখিয়া কপালকুণ্ডলার ভীতি সঞ্চার হইল। উভয়ে উভয়ের প্রতি ক্ষণকাল চাহিয়া রছিলেন। প্রথমে কপালকুণ্ডলা নয়নপল্লব নিক্ষিপ্ত করিলেন। কপালকুওল নয়নপল্লব নিক্ষিপ্ত করাতে আগন্তুক তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, "তুমি কে ?” যদি এক বৎসর পূৰ্ব্বে হিজলীর কিয়াবনে কপালকুণ্ডলার প্রতি এ প্রশ্ন হইত, তবে তিনি তৎক্ষণেই সঙ্গত উত্তর দিতেন । কিন্তু এখন কপালকুণ্ডলা কতক দূর গৃহরমণীর স্বভাবসম্পন্ন হইয়াছিলেন, স্ব তৰাং সহসা উত্তর করিতে পারলেন না । ব্রাহ্মণবেণী কপালকুণ্ডলাকে নিরুত্তর দেখিয়া গাম্ভীর্যের সহিত কছিলেন, “কৃপালকুওলা ! তুমি রাত্রে এ নিবিড় বনমধ্যে কি जमा श्रानिब्राह ?” অজ্ঞাত, রাত্রিচর পুরুষের মুখে ਾਮਕ নাম গুনিয়া কপালকুণ্ডলা অবাকৃ হইলেন, কিছু ভীতাও হইলেন। সুতরাং जश्न ८कान उड्न डाशब प्रथ दूरेड वाश्ञि दहेड ना । ব্রাহ্মণবেশী পুনৰ্ব্বার জিজ্ঞাসা করিলেন, “बि बाषत्रिय्शन। कथा यांé ७निब्राझ् ?” সহসা কপালকুণ্ডলা বাকুশক্তি পুনঃ প্রাপ্ত হইলেন । তিনি 'फेख्द्र मा निब्रा कश्प्णिन, “ञागि s•ङाश्रे बिज्ञान। कब्रि८ङश् ि।
পাতা:কপালকুণ্ডলা (চতুর্থ সংস্করণ).pdf/১০৭
অবয়ব