२० কপালকুণ্ডল । কিন্তু একটি শব্দে, একটি রমণীকণ্ঠসস্থত স্বরে সংশোধিত হইয়া शाग्र । नकलहे नग्नधिभिटे श्ब्र । नश्नाब्रषाजा ८नहे श्रदषि प्रभभब সঙ্গীতপ্রবাহ বলিয়া বোধ হয় । নবকুমারের কর্ণে সেইরূপ এ क्षनेिं वांछिन । “ পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ ?” এ ধ্বনি নবকুমারের কৰ্ণে প্রবেশ করিল। কি অর্থ, কি উত্তর করিতে হইবে, কিছুষ্ট মনে হইল না। ধ্বনি যেন হৰ্ষবিকম্পিত হইয়া বেড়াইক্ষে লাগিল ; যেন পবনে সেই ধ্বনি বহিল ; বৃক্ষপত্রে মৰ্ম্মরিত হইতে লাগিল ; সাগরনাদে যেন মন্দীভূত হইতে লাগিল । সাগববসনা পৃথিবী সুন্দরী ; রমণী স্বন্দরী ; ধ্বনি ও মুন্দৰ : হৃদয়তন্ত্রীমধ্যে সৌন্দর্ঘ্যের লয় উঠিতে লাগিল । রমণী কোন উত্তর না পাইয়া কহিলেন, “ আটস ” এট বলিয়া তরুণী চলিল ; পদক্ষেপ লক্ষ্য হয় না। বসন্তকালে মন্দলিল-সঞ্চালিত শুভ্র মেঘের ন্যায় ধীরে ধীরে, অলক্ষাপদে বিক্ষেপে চলিল ; নবকুমার কলের পুন্তলীর দ্যায় সঙ্গে চলিলেন। এক স্থানে একট। ক্ষুদ্র বন পরিবেষ্টন করতে হইলে ; বনেৰ অন্তরালে গেলে, আৰ সুন্দরীকে দেখিতে পাইলেন না । বনবেইনের পর দেখেন যে সম্মুখে কুটার।
পাতা:কপালকুণ্ডলা (চতুর্থ সংস্করণ).pdf/২৭
অবয়ব