শ্ৰীমন্ত কর্তৃক চণ্ডিকা-স্তুতি দেবশক্রি নাশিয়া অমরে কৈলে দয়া । ইন্দ্রের ইন্দ্ৰস্ব মা তোমার পদছায়া ৷ নিজ ভুজ বলে গো বধিলে দৈত্যরাজ । লভিলে বিপুল যশ দেবের সমাজ ॥ সহস্রাক্ষে সদায় হয়।্যা উঠিলে কলিঙ্গে । রাজ্য খণ্ড লয়্যা রাজা পূজিলা ষড়ঙ্গে ৷ বলি ভক্ষ নৃপতির বিস্ত্ৰ কৈলে নাশ । বিজুবনে পশুগণে হল্যে সুপ্ৰকাশ ৷ সাক্ষাৎ হইয়া গো পশুরে দিলে বর । গোধিক হইয়া গেলে আখটার ঘর ॥ ধন দিয়া উঠিলে বীরের গুজরাটে । রাজঘরে মহাবারে রাখিলে সঙ্কটে । ছেলি উপেক্ষিতে মোর মায়ে কৈলে দয়া । দাসীরা তনয়ে রাখা দিয়া পদছায়া ৷ পঞ্চ মাস আছিলাম মাতৃগর্ভবাসে। দেশান্তরে গোল বাপ দীঘ পরিবাসে ৷ * জাতপত্র ৭ অঙ্গুরী বাপের নিদর্শন । তোমা সোঙরিয়া আল্যাম দক্ষিণ পাটন ৷ জলে খেয়াইল নৌকা বড় প্রতি-আশে । দেশান্তরে আল্য ছিরা দীর্ঘ পরিবাসে || ; ধন বিত্ত গেল। আর জীবন সংশয় । রাজকৰ্ম্ম দেখি বড় মনে লাগে ভয় ॥
- ইহার পর অতিরিক্ত :-
সে সব ছাড়িয়া মোর লভিল জ্ঞেয়ান । ‘গুরুর বচনে মোর বাঢ়ে অভিমান ৷ ( বঃ ) এখন ছাড়িয়া মোর গেল সর্বজ্ঞান । গুরুর বচনে হৃদে হৈল অভিমান৷ ( অঃ ) আতপত্র ( বঃ ) ।
- দিগন্তয় আইলাম ( হইলাম-অঃ ) পিতার উদ্দেশে । ( বঃ