পাতা:কবিতা কল্পলতা - প্রথম ভাগ.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৬০ ) তোমার কপাল, পর বাঘছাল, আমার কুহিল গালি । अब्रनाशक्रल । ভবানন্দ ভবনে অন্নপূর্ণর যাত্র । অন্নপূর্ণ উত্তরিলা গাঙ্কিণীর তীরে । পার কর বলিয়া ডাকিলা পাটুমীরে। সেই ঘাটে খেয়া দেয় ঈশ্বরী পাটুনী। ত্বরায় আনিলা নৌকা বামা স্বর শুনি ॥ ঈশ্বরীরে জিজ্ঞাসিল ঈশ্বরী পাটুনী । এক দেখি কুলবধু কে বট আপনি ॥ পরিচয় না দিলে করিতে নারি পার । ভয় করি কি জানি কে দিবে ফেরফার ॥ ঈশ্বরীরে পরিচয় কহেন ঈশ্বরী । বুৰহ ঈশ্বরী অামি পরিচয় করি ॥ বিশেষণে সবিশেষ কহিবারে পারি। জানহ স্বামীর নাম নাহি ধরে নারী ॥ গোত্রের প্রধান পিতা মুখ বংশজাত । পরম কুলীন স্বামী বন্দ্য বংশ খ্যাত ॥ পিতামহ দিলা মোরে অন্নপূর্ণ নাম । অনেকের পতি তেঁই পত্তি মোর বাম ॥ অক্তি বড় বৃদ্ধ পতি সিদ্ধিতে নিপুণ । কোন গুণ নাছি তার কপালে জাগুণ ।গঙ্গা নামে সতি তার তরঙ্গ এমনি জীবনসরুপা সে স্বামীর শিরোমণি। ভুত নাচাইয়া স্বামী ফিরে ঘরে ঘরে না মরে পাষাণ বাপ দিলা হেন বরে