তারপর হঠাৎ একদিন সকালে মালী এসে হাজির । অনেক দিনের পর মালীকে দেখে প্রাণটা আমার নেচে উঠেছিল যে ক্ষ श्रांनाच छ वांछe धान झल नऊिा श्रांनन्छ झङ्ग । किड তখন বুঝিনি কিসের জন্তে মাসীর সঙ্গে বাবাব খুব ঝগড় হয়ে গেলে । মাসী আমার ফিরিয়ে নিয়ে যান তার বাড়ীতে সেখানে নিয়ে গিয়ে মাসী আমার মাথার সিদূর মুছিয়ে দিয়ে, গায়ের গয়না খুলে নিয়ে, হাতের শাখা দিলেন ভেঙ্গে । আমার মন তখন সত্যি ভরে গিয়েছিল বিষাদে আব দুঃখে । তারপর একটী একটী করে কত বৎসর কেটে গেছে—মালার গলা জড়িয়ে ধরে কতদিন জিজ্ঞাসা করেছিলাম—মাসী । বাবা আর আসেন না কেন ? কবে আসবেন ? মাসী তখন আমায় র্তার বুকে চেপে ধরে চোখের জলে কিছুই বলতে পারেন নি। হয়ত স্টার বলবারও কিছু ছিল না। এই ভাবে দিন কেটে যাচ্ছিল । শেষে একদিন আমার বসন্তরোগ দেখা দিল । প্রাণ নিয়ে হলো সমস্যা। মাসী আমায় সারাবাত কোলে করে डैiन्न बङ्ग ७★♚अंबांग्न, श्रांब्र निद्गांठ छ*ांबांtनम्न कांग्रह প্রার্থনা করে বঁচিয়ে তুলে সেই রোগের বিনিময়ে দিলেন নিজের প্রাণ। পাড়ার লোকের বাবাকে খবর দিয়ে নিয়ে এলো। সেখানে সব চিহ্ন শেষ করে এলাম দ্বিতীয় বার এ বাড়ী বাবার সঙ্গে। এবার এসে দেখলাম নূতন একজনকে । বাবাই বলে দিলেন- লেখা ! তোমার মা, প্রশাম কয় ! প্রশাম করলাম। মাকে বললেন এই তোমায়ু
