বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:কমলাকান্ত-পদাবলি.djvu/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १७ ) রাগিণী টোড়ী। তাল জলদ তেতাল। যাও গিরিবর হে! আন ষেয়ে নন্দিনী, ভবনে আমার । গৌরী দিয়ে দিগম্বরে, কেমনে রোয়েছ স্বরে, কি কঠিন হৃদয় তোমার, হে ॥ * • ' জানত জামাতার রীত, সদাই পাগলের মত, পরিধান বাস্বাম্বর শিরে জটাভার। আপনি শ্মশানে ফিরে, সঙ্গে লোয়ে যায় তারে, কত অাছে কপালে উমার ॥ 曲 শুনেছি নারদের ঠাই, গায়ে মাখে চিতাছাই; ভূষণ ভীষণ আর, গলে ফণী হার। একথা কহিব কায়, সুধা ত্যজি বিষ খায়, কহ দেখি একোন বিচার ॥ কমলাকাস্তের বাণী, শুন শৈল শিরমণি ; শিবের যেমন রীত, বুঝিতে অপার। চরণে তুষিয়ে হর, যদি আনিবারে পার, এনে উমা না পাঠাব আর ॥ ২১৫ ॥ अन् রাগিণা স্বরট-সিন্ধু। তাল টিম তেতালা । ওহে গিরিরাজ ! গৌরী অভিমান করেছে। মনোহুঃখ নায়জে কত না করেছে। দেব দিগম্বরে, সোপিয়া জামারে, মা বুঝি নিতান্ত পাসরেছে। হয়ের বসন বাঘছাল, ভূষণ হাড় মাল, জটায় কাল ফণী তুলিছে। শিবের সম্বল, ধুতুরারি ফল, কেবল তোমারি মনৃ ভুলেছে। একে সতিনের জালা, না সহে অবলা, যাতন প্রাণে কত স্তুয়েছে। তাহে সুরধুনী, স্বামী সোহাগিনী, সঙ্গা শঙ্করের শিরে রয়েছে। কমলাকাস্তের, নিবেদন ধর, একথা মোর মনে লৈয়েছে। তুমি শিখরমণি, তোমার মদিনী, ভিখারীর ভিখারিণী হয়েছে। ২১৬ ॥