একাদশ অধ্যায় । চারি বর্ণ ধৰ্ম্ম কথা ওহে নিরঞ্জন তোমার কাছেতে নাথ করিব শ্রবণ । ব্রহ্মচtfর বানপ্রস্ত যতি গৃহাশ্রম । চতুৰ্ব্বৰ্গ বিভাগের এ কয় নিয়ম । সৰ্ব্বাপেক্ষ গৃহ ধৰ্ম্ম সৰ্ব্ব শ্রেষ্ঠ হয় । সৰ্ব্ব ধৰ্ম্মশাস্ত্রে দেখ এই রূপ কয় । বায়ু বিনে নাহি ছয় জীবন ধারণ } পালন না হয় গৃহী বিন কোন জন । ভক্তি মনে দিয় থাকে অন্ন জল স্থল { অদ্য শ্রমী রক্ষণ করে গৃহস্থ সকল ! অতএব অদ্যাপ্রমী হইতে প্রধান । গৃহস্থকে বলা যায় শাস্ত্রীয় প্রমাণ । কিন্তু গৃহ{গ্রম ছয় দ্বিবিধ প্রকার । সাধক ও উদাসীন কি কহিব অণর । যে গৃহস্থ কুটম্ব পোষণে রত থাকে । সাধক বলিয়া বলি সদাই যে তাকে !! অfর যেই ঋণত্রয় করে পরিশোধ ! গৃহ ভাৰ্য্য! ধন প্রক্তি নাহি স্বেচ্ছ বোধ }। একাক্সিকেল সদা করিয়া ভ্রমণ । छे लॉजी नै ब्रॉन ऊद्धि क८ङ् नदर्द छ ब्र !! ক্ষম দম দান সত্য তীর্থ পর্য্যটম । আলোভ শ্রদ্ধা দেব ও ব্রহ্মার অৰ্চন । সন্তোষ অস্তিক্য অকুসুয়া সরলতা । অহিংস প্রিয়বাদিত্ব ত্যাগ নিম্প পত; fমরস্তর করিবেক অতিথির সেবা । শাস্ত্র জ্ঞাম পিতৃ শ্রণদ্ব ভাবে এক যেব ।
