এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
২৬: কলিকপুরাণে ত্রিবক্ত, সোণার বালা কি সাজে চরণ । সেই ছরি-পাদ-পদ্মে লতেছি শরণ ॥ শোভে ছিল যেই পান্না গরুড়ের গলে । তাই শোভে শ্ৰীহরির জঘন যুগলে । গরুড়ের ঠোঁটে যেই রক্তবর্ণ মণি । "কি শোভা পেতেছে রাঙ্গা চরণ দুখানি ॥ তানন্দে ভাসায় যাহা ভক্তের নয়ন । স্মরিতেছি সেই আমি দুইটি জঘন ॥ উৎসবে উজ্জ্বল বড় কাধের বসন । সেই মোট জাহ দুটো করিম স্মরণ ॥ যেখানে জীবের ঘর দোছটেতে ঘেরা । বিধি যম কাম পাত্র যেথা পত্র পড়া ॥ খগপৃষ্ঠে যান সদা-সেই নারায়ণ । ’ বাহ কটিদেশ সদা করিছি চিন্তন ॥ কি শোভা ত্ৰিবলী যাতে নাভি সরোবরে । ফুটে ব্রহ্মা জন্ম পদ্ম কিবা মনোছরে ॥ নাড়ী নদী রস দ্বারে অস্ত্র সিন্ধু ঝরে । বিপুল ব্রহ্মগুtধারে সুক্ষম রোম ধরে ॥ •কে জানে ডাগর কত কি রূপ কেমন । এছু উদর আমি করিন্থ স্মরণ ॥১