১১২ কল্পদ্রুম। শ্রবণ করিব। (৪) গবাক্ষ শব্দের অর্থ এই গোরুর চক্ষুর ন্যায়। গোরুর চক্ষুর আকারে তক্তার মধ্যে মধ্যে কাটিয়া যে জানলা প্রস্তুত করা হয়,তাহার নাম গবাক্ষ। তাহাকে বাতায়ন বলে (৫) । এরূপে জানলা করিবার উদেশ্য এই, গৃহমধ্যে বায়ুপ্রবেশ হওয়া চাই, অথচ অন্তঃপুৱনারীগণ বাহিরের কোন ব্যক্তির নয়নগোচর না হয় । স্বাস্থ্যরক্ষার্থ গৃহমধ্যে বায়ুপ্রবেশের যে আবশ্যকতা আছে, পূৰ্ব্বকার লোকের যে তাহ বিলক্ষণ বুঝিতেন, গবাক্ষ রাখিবার রীতি দ্বারা তাহা স্পষ্ট সপ্রমাণ হইতেছে। বাতায়ন শব্দের অর্থ দ্বারাও ইহা প্রতিপন্ন হইতেছে। আজও বঙ্গদেশের দুই একটা পুরাতন বাটতে ঐ গবাক্ষ দৃষ্টিগোচর হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই (৬) বঙ্গদেশের অনেক প্রদেশের লোকে গৃহে বায়ু প্রবেশের আবশ্যকতা বুঝিতে পারেন না। আমরা দেখিতে পাই, অনেক স্থানের লোকে গৃহকে বায়ুসের করিয়া নিৰ্ম্মাণ क८द्रन नीं । 3. শৰ্ব্বিলক ও মদনিকার বাক্য দ্বারা প্রতিপন্ন হইতেছে, পূৰ্ব্বে উজ্জয়িনীতে ক্রীতদাস ও দাসী রাখিবর প্রথা ছিল। দাসস্বামীর ইচ্ছা হইলে তিনি সমুচিত অর্থ লইয়া তাহাদিগকে মুক্ত করিয়৷ দিতেন । শৰ্ব্বিলক মদনিকাকে সম্বোধন করিয়া জিজ্ঞাসা করিতেছে, বসস্তসেনা নিস্ক্রয় লইয়া কি তোমাকে মুক্ত করিয়া দিবেন ? মদনিক উত্তর করিল, আমি আৰ্য্যাকে বলিয়াছিলাম। তিনি বলিয়াছেন যদি আমার ইচ্ছা হয়, অর্থ ব্যতিরেকেও সকল পরিজনকে দাসত্ব হইতে মুক্ত করির দিব। শৰ্ব্বিলক তোমার এত বিভব কোথা হইতে হইল যে তুমি আমাক সুৰ্য্যার নিকট হইতে মুক্ত করিলে (৭)। আমরা মৃচ্ছকটিক পাঠ করিয়া উজ্জয়িনীর একটা অদ্ভুত ব্যবহারের বিষয় অবগত হইতেছি। বঙ্গদেশের ভদ্রসমাজে এরূপ অদ্ভুত ব্যবহার প্রচলিত দেখিতে পাই না। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে শৰ্ব্বিলক একজন বেদজ্ঞ বিশুদ্ধ ( 8 ) दम९ । क५६ भ९नषकिनी कथ। उ! शनिम्नः इंभि१| १|द८क५१ 3न:ि{#*:ो६ ।। (৫) বাতায়নং গবাক্ষ: স্যাৎ। অমরকোয । (৬) শৰ্ব্বি । মননিকে কিং বসন্তুদেন মোক্ষতি ত্বং নিয়ে । SHSDD BBBB BBB BB BB BS BB BBB DD DD DBBS DB BB BBB BB BBBB BBBBB BBBB BB BBBBB BBBB BBB BBB BB D DBBB সাদে সোআজিমসদি ।
