বল্লালসেন সম্বন্ধে একটা ভ্রমের প্রতিবাদ > ○> যে অন্যান্য শাস্ত্রের আলোচনা করিতেন, এমন প্রমাণ অতি অল্পই পাওয়া যায় । এ কথা সত্য যে যুদ্ধব্যবসায়, যবন রাজাদের অত্যাচার এবং বল্লালসেন ও লক্ষ্মণসেনীর বৈদের পরস্পর বহুদিন বিবাদ থাকা ইত্যাদি কারণে প্রাচীন সময় হইতে বৈদ্যজাতির ক্ষমতা ও সংখ্যার অল্প স্থা এবং সমাজ বন্ধনেরও শিথিলতা দেখিতে পাওয়া যায় ; কিন্তু তাহা হইলেও এখনও ব্রাহ্মণের নীচেই যে বৈদ্যজাতি তাহার হার সন্দেহ নাই । বরং কোন কোন বিষয়ে ত্ৰাহ্মণ ও কায়স্থ হইতে ও বৈদ্যের সামাজিক ব্যবহার ভাল বলিন্তে হইবে । কারণ, তা হাদের মধ্যে ও অনেকে তমোক প্রকার নীচ ব্যবসা করিয়া থাকেন BBB BBBBBB BB BB BBB BBSB 0 BB BBSB BB BBB করিতে দেখিতে পান নাই । - উল্লিখিত কারণে যে কেবল বৈদ্য জাতিরই এমন ছৰ্দশা হইয়াছে তা নয়। যাহারা যুদ্ধ ও বাণিজ্যবিভাগে ছিলেন, তাহাদেরই অপার দুৰ্গতি এবং তঁহাদিগকেই অসীম ক্ষতিগ্রস্ত দেখ্রিতে পাওয়া যায়। দেখুন, সৰ্ব্বদা যুদ্ধাদি নিবন্ধন মৃদ্ধভিষিক্ত ক্ষ కళ్ల কালে লোপ হইয়া গিয়াছে বলিলেও ম্যুক্তি হন। বৈশ লক্টিম্বর ”। ক্ষত্রিয়েরা পূৰ্ব্বাপেক্ষা BDDD BB BB BBBS SgBS BBB BBBS BB BB BBD BBBS স্থায় পতি ত হইয়াছেন। উল্লিখি ত জাতিদেউটনাবস্থা ও সংখ্যার অল্প তা হওয়ার অন্য এক প্রধান কারণ এই যে,জটিও ব্যবসা ভেদ থাকতে এক জাতি আর একজাতির সাহায্য না করি বি যাতনা সহ্য করতে ন পারি। এক এক সময় প্রাণের ভয়ে ধনের নী”বহু সংখ্যক ক্ষত্ৰিয়, বৈদ ও বৈশের। ভিন্ন ভিন্ন দ্বজড়িতে মিশিয়া আপনাদের ধন, প্রাণ ইত্যাদি রক্ষা করিয়ছিলেন ; এবং তাছাতেই শূদ্রদের এত উন্নতি হই য়াছে বলিতে হইপে, নচেৎ আর্যে র। শুঞ্জদিগকে যে সমস্ত নিদারুণ নিয়মে আবদ্ধ করিয়াছিলেন, তদ্বার। তাহদের কোন বিষয়েরই উন্নতির আশা fছল না । x পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে যে, বিক্রমপুরের অন্তর্গত রামপাল বন্নালের রাজধানী ছিল । বিক্রমপুর হিন্দুধৰ্ম্ম শাস্ত্রালোচনায় (নবদ্বীপের তুল্য) একটা প্রধান স্থান। তথায় বৈদ্য দুরে থাকুক, অতি নীচ জাতিকেও বিধিবদ্ধ নিয়ন্ধুে বন্ধ দেখিতে পাওয়া যায়। আমাদের বোধ হয় প্রবন্ধলেখক চট্ট ( २> )
