ংস্কৃত গ্রন্থেীক্ত যবন শব্দে কাহাকে বুঝায়। ৭৩৭ হইবে,ইহা স্পষ্টই অনুমান হইতেছে। বিশেষতঃ যখন ৩৫ মাধ্যদিন রেখা যবন গ্রীকদিগের আবাস ভূমির মধ্য দিয়া গিয়াছে, তখন যবনপুর যে তেল নগরী হউক না কেন, তাহ যে গ্ৰীক নগরী হইবে, তাহার আর সন্দেহ নাই। সুতরাং যবনের নিশ্চয়ই গ্ৰীক জাতি । পুরাতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতেরা ৱনে,গ্ৰীকের আর্য্যাবর্তের কিয়দংশ মাত্র অধিকার করিয়াছিলেন। মহান আলেকজ৯৫ার শতক্র পার হইয়াছিলেন কি না সন্দেহ। তাহার মৃত্যুর পর তাহার সাম্ৰ::-:র প্রাচ্য খণ্ড সেলুকশের অংশে পতিত হয় । তিনি ত{য় বর্ণ জয় করিতে আসিয়া পাটলিপুত্রের রাজা চন্দ্রগুপ্তের সহিত সন্ধি ও সখ্য বন্ধন করেন । অতঃপর মহানুভব মান্টিঙ্কসের প্রতিদ্বন্দী ইষ্টুথিদিমসের পুত্ৰ দেমিত্রিয়স সৈন্য সামন্ত লইয়া ভারতবর্ষ জয় করিতে আইসেন। গ্ৰীক পুরাবৃত্ত লেখকেরা বলেন যে ইহার ও ইহার, পশ্চাদ্বত্তী রাজা মিনান্দারের রাজত্বকালে গ্রীক সেনাগণ ভারতবর্ষের অভ্যন্তরে প্রবেশ করিয়াছিল । তাহারা বলেন যে এই জয়েছু রাজগণ ইসেমস নদী পৰ্য্যন্ত আগমন করিয়াছিলেন। এই ইসেমস নদী যে কোথায় তাহ এ পর্য্যন্ত স্থির হয় নাই । কেহ কেহ বলেন ইহার দেশীয় নাম যমুনা । পুরাতত্ত্ববিৎ এলফিনষ্টোন সাহেব ইহাকে ঈশা নদী বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন । তিনি বলেন গ্রীকের পঞ্জাব পার হইয়া এ দেশের অত্যন্ত্রমাত্র ভূমি অধিকার করিয়াছিলেন। তাহার। দিল্লী অথবা হস্তিনাপুর পর্য্যন্ত আগমন করিতে পারেন নাই । কেন না “তাহার ঐ দুই নগর অধিকার করিলে হিন্দুদিগের গ্রন্থে তাহার উল্লেখ থাকিত সন্দেহ নাই ।” le এলফিনষ্টোন সাহেবের এই সিদ্ধান্ত নিতান্ত ভ্ৰমাত্মক । বাস্তবিক গ্ৰীকের দেমিত্রিয়স মিনানদারের দ্বারা নীত হইয়া ভারতবর্ষের অভ্যস্তরে প্রবেশ করিয়াছিলেন । এলফিনষ্টোন ভারতবর্ষে গ্রীক অধিকারের যে বর্ণনা করিয়াছেন, তাহা গ্ৰীক পুরাবৃত্তকারদিগের পুস্তক হইতে সঙ্কলিত। তিনি ভারতবর্ষীয় গ্রন্থের আলোচনা করেন নাই । গ্রীকেরা ভারতবর্ষের যে কোন কোন প্রদেশ অধিকার করিয়াছিল, তাহা গ্রীক ইতিবৃত্তলেখকেরাও জানিতেন না। সংস্কৃতগ্রন্থ ভিন্ন আঁর কুত্ৰাপি ইহা পাওয়া যায় না। গীসংহিতায় উক্ত হইয়াছে— ততঃ সাকেতমাক্রম্য পাঞ্চালান মাথুরাংস্তথা । शबना कुठेविक्लांखा अंश्रिाखि कूशभक्ष्दछ१ ॥ ( ৯৩ )
পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/৭৪৭
অবয়ব