হিন্দুদিগের বহির্বাণিজ্য । br@r পিতামহাদির সহিত বিদেশে যাইয়া অভিজ্ঞতা লাভ করিতেন, সমুদ্রে কিম্বা অন্যান্য স্থানে বিভিন্ন বিভিন্ন বিপদে আক্রান্ত হইলে কিরূপ উপায় অবলম্বন করিতে হয়, তাহাও অবগত হইয়া থাকিতেন । নীতি ও ধৰ্ম্মশাস্ত্রাদি শিক্ষা সৰ্ব্বাগ্রে করিতেন। এ সকল করিয়া তাহারা যে প্রচুর ঐশ্বৰ্য্যশালী হইবেন, তাহাতে আশ্চর্য কি ? শিক্ষাদি দ্বারা তাহাদের মানসিক বৃত্তি, ও দেশ বিদেশে গমনাগমন, নৌকাপথে সদাসৰ্ব্বদা পরিভ্রমণাদি দ্বারা শারীরিক বৃত্তিও পরিচালিত ও উত্তেজিত হইত। আবার প্রচুর অর্থশালী হওয়ায় মনও সৰ্ব্বদা প্রফুল্ল ও সন্তুষ্ট থাকিত । যিনি রীতিমত শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম তৎপর ; যাহার কিছুরই অভাব নাই, তিনি সে পরম মুখে দীর্ঘকাল পৃথিবীর মুখসম্পত্তি ভোগ করিবেন, ও তাহার অর্থসা হায্য দ্বার। শিল্প বিজ্ঞানাদির বিস্তার হইয়া স্বদেশবাসিগণ যে দিন দিন উন্নতিসোপানে আরোহণ করিতে থাকিবে, তাহাতে কি ক:হরিও দ্বিমত আছে ? এইরূপে প্রাচীন বৈশ্যগণ কর্তৃক ভারতের বিস্তর উন্নতি সংসাধিত হইয়া গিয়াছে। বলিতে কি বৈশ্যগণই ভারতের বামহস্ত ছিলেন । 索。 বাণিজ্য ব্যবসায়ে যে শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা লাভ কর। কৰ্ত্তবা, ইয়। ত দেখান গেল । এক্ষণে প্রাচীন বৈশ্যগণ কোন্ কোন দ্রব্যের বাণিজ্য করিতেন, তাহার অনুসন্ধান করা আবশ্যক হইতেছে । এই বিষয়ের যথাযথ বর্ণনা করা সুদূরপরাহত। কোন প্রাচীন গ্রন্থে ইহার ধারাবাহিক তালিকা আছে কি না তাহা আমরা অবগত নহি। তবে এ কথা মুক্তকণ্ঠে বলিতে পারি, তাহার আমাদের ন্যায় কেবল ভূধীমালের (তণ্ডুল গোধুম, যব, বুট ইত্যাদির ব্যবসায়কে ভূৰীম:লর ব্যবসায় বলে ) কি সামান্য বস্ত্র বা তৈজস,দির ব্যবসায়ী ছিলেন না । তাহার। কলিকাতার বর্তমান রত্নব্যবসায়ী হামিলটন ও অন্যান্য কোম্পানির অপেক্ষ বহুগুণে শ্রেষ্ঠ রত্নব্যবসায়ীও ছিলেন । রামায়ণ, মহাভারত প্রভৃতি প্রাচীন গ্রন্থে তাহাদের পদ্মরাগমণি, চন্দ্রকাস্ত, স্বৰ্য্যকান্ত, অয়স্বাস্ত, বৈদূর্ঘ্য ইত্যাদি মণি, সিংহল ও অন্যান্য দ্বীপজাত অত্যুৎকৃষ্ট মুক্ত ও প্রবালাদি সম্পত্তির পরিচয় দিয়া থাকে । ১২৮৬ সালের বঙ্গদর্শনে স্বদেশহিতৈষী বাবু রামদাস সেন মহাশয় “ রত্নরহস্য” নামে একটা প্রস্তাবের কিয়দংশ লিখিয়া হিন্দুদিগের জ্ঞাত অনেক রত্নের উল্লেখ করিয়াছিলেন। यांश ब्रिां बश्न१थाक ब्राङ्गद्र विसृग्र श्रदशंउ छ्रिशम, ७ ऍांश८गद्र दश्न१थाद मॅग्न
পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/৮৩
অবয়ব