ইহা তাহার অনন্ত শক্তির পরিচায়ক ; এবং তঁহার আবির্ভাব ও প্ৰকাশেরও অর্থ এই। তিনি ত সৰ্ব্বত্রই বর্তমান আছেন, তিনি না থাকিলে কিছুই থাকে না। তবে তাহার আবার প্রকাশ কি ? এ স্থলেও অবিশ্বাসী তার্কিকগণ আবার এরূপ কুতর্ক উপস্থিতও করিতে পারেন যে, যে পরিমাণে জলের বুদ্ভুদ উঠিয়া থাকে, সেই পরিমাণে জলের হ্রাস হয়, আবার বুদ্ভুদ তাহাতে মিশিলে সেই পরিমাণে তদ্রুপ বৃদ্ধি হইয়া থাকে; ইহা অদৃশ্য হইলেও স্বতঃসিদ্ধ, অনুমান-প্রত্যক্ষ। অতএব এই দৃষ্টান্তে হৃদয়ে প্রকাশিত ভগবানের অনন্তত্ব ও অখণ্ডত্ব যে অব্যাহত থাকে, তাহা কিরূপে সঙ্গত হইতে পারে ? আমি এই তার্কিকগণের সংশয়চ্ছেদের নিমিত্ত পুনৰ্ব্বার বলিতেছি, আকাশগৃন্য কোন পদার্থ নাই। আকাশ ঘটে, মন্দিরে এবং জীবের শরীরে নানা স্থানে নানা ভাবে নানা আয়তন-পরিমাণে বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। তাহার যেমন অসীমত্ব ও অখণ্ডত্ব নষ্ট হয় না, তদ্রুপ হৃদয়ের আয়তনানুসারে প্রকাশিত হইলে उ9ादाप्नद्र७ अथ७३ ७ अनरुद्ध नष्ठे श्घ्र ना । थांब्र७ 6ाथ, दांश्लू মাত্রেই অগ্নি আছে। কিন্তু সৰ্ব্বদাই কি সকল পদার্থে অগ্নির প্রকাশ হইয়া থাকে ? যখন প্রকাশ পায়, তখনই যেমন অগ্নির প্রকাশ বলে ; তদ্রুপ যখনই ভগবানের স্বরূপ হৃদয়ে প্ৰকাশিত হয়, তখনই তাহার প্রকাশ DBD DDuD DuBBuBSS BTDDu DD DBD DD DBD DBB BD করা যাইতে পারে, কিন্তু ভগবানের প্রকাশ প্রক্রিয়া দ্বারা হয় না। তাহা হইলে লোকে আর বাহ-বিজ্ঞানের দোহাই দিয়া স্বেচ্ছাচারী ও নাস্তিক হইত না ; বৈজ্ঞানিকগণ প্রক্রিয়া দ্বারা ব্ৰহ্মের প্রকাশ দেখাইয়া দিতেন। কিন্তু নিগুণ ব্ৰহ্মের সগুণ প্ৰকাশিত হইবার অধ্যাত্ম-বিজ্ঞানও vat '. সাধন ও জপ তপাদি ভগবানের প্রকাশের কারণ নহে, হৃদয়-বিশুদ্ধ 8
