সাক্ষৎ-দৰ্পণ নাটক । دهد মদের ওপর । তাই এখন বাড়ীতে সকলের এক রকম বিশ্বাস হয়েচে যে, আমি শুধরে উঠিচি, তার ভয় নেই। কালি। অার একটু খা । আচ্ছ তুই এখন তোর স্ত্রীর কাছে রাত্রে শুস তো ? £ - দোয়ারি । কি জানিস ভাই, এক দিন আমি বাড়ীর ভিতর খেতে যাচ্ছিলেম, অমনি আমার স্ত্রীকে দেখতে পেয়েছিলেম। দেখলেম মন্দ নয়, তাই এক দিন রাত্রে বাড়ীর ভিতর শুতে গিয়েছিলেম । শালি আমার কাছে শুতে অপস তে হবে বলে, এমন চিৎকার করে কাঁদতে লাগলো, যে বাবা পৰ্য্যন্ত টের পেলেন। আর বাবা বারণ কস্লেন্ বোলে, কাজে কাজেই আমাকে বাইরে গিয়ে শুতে হলো । আচ্ছা বাবা, সে কেমন মেয়ে আমি দেখব । আমি বাঘ না ভাল্লক ; যে আমার কাছে শুতে চায় না । সে বেট হলে আমার স্ত্রী, অমি তাকে যা বলবো, তা তার শুনৃতেই হবে। আচ্ছা আগে অমি টাকা গুণে হাত করি ; তার পর তাকে নীকের জলে চকের জলে করবো । তিনি জানেন না, তার কেমন লোকের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে ! কালি । তুই নাকি বিয়ে পর্যন্ত আদতে তার কাছে শুস নি, তাই তোকে দেখে তার ভয় হয়েছিল । প্রথমে অমন হয় । দোয়ারি । কেন হবে! আমার যখন ইচ্ছে হবে, তখন আমি তার কাছে শোব । এর প্রথম অণর শেষ কি ? কালি । হয়ত তোর স্ত্রীর আর কীৰুর উপর মন পড়েচে । দোয়ারি । তা টের পেলেত হয় । তা হলে শালিকে একবার ঘুগরে বাণ দেখিয়ে দিই! - কালি । আমি যা বল চি তা হতেও পারে । কেন না লোকে বলে, পুৰুষমানুষের চেয়েও মেয়ে মানুষের রিপু অনেক
