পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্যের কথা سالا لا গৌরবে তাহার বিশ্বরূপে, চিন্ময়রূপে, অনন্ত হইয়া আমারি প্রাণের মধ্যে ফুটিয়া আছে! তাহার সঙ্গে রসের লীলা চলিতেছে-তখনই ቕለኝዥቒቑ ! . আমাদের সকলের জীবনেই এইরূপ রূপান্তর ঘটে বা ঘটিতে পারে। একটি নারী-মূৰ্ত্তি দেখিয়াই প্ৰথম প্রেমের উন্মেষ হয়। প্ৰেম জাগিাবার আগে সেই নারীর যে রূপ দেখিয়াছিলাম, তাই কি তার যখ্যার্থ রূপ ? অনুরোগের অবস্থায় যখন তাহাকে দেখি, তখন যে প্ৰাণ দিয়া দেখি ! তখন যে আমার প্রাণকে দেখিতে পাই এবং সেই প্ৰাণের ষে চক্ষু, সেই চক্ষু দিয়া তাহাকে দেখি । তখন যে স্রোতে ভাসা দেহ মন তরঙ্গ-মুৱতি । नकल biश्ल)-अद्भ। अ5श्ल ब्रांख्ि ফুটিয়া উঠিল সেই-চিরদিন তরেআমার বক্ষের মাঝে পঞ্জরে পঞ্জরে । যতই আমরা প্ৰাণের সাক্ষাৎ পাই, ততই যে মৃন্ময়ী মূৰ্ত্তি চিন্ময়ী হইয়া উঠে ! অনুরাগ গাঢ় হইলে-- আমি যে হেরিনু তব নিত্য মথুরূপ-- প্ৰাণ-স্রোতে টলমল পদ্ম অপরূপ । তার পরে সেই মূৰ্ত্তি যে আমার ধ্যান-ধারণার বিষয় হইয়া পড়ে ! সেই--সেই তরঙ্গিত পরাণ-মুরতি সকল চাঞ্চল্য-ভরা আচঞ্চল গতি । সকল লাবণ্যে গড় রূপে ঢল ঢল। পরাণ-তরঙ্গে সেই স্থির শতদল ! সঘন গগনে থির চপলার মত উজলি জীবন মোর জলে অবিরত ।