পাতা:কাব্য-গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ) - জলধর সেন.pdf/৪১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্য-গ্ৰস্থাবলী অশ্রু টেনে নিয়ে এল। কিছুতেই আর রঙ্গিতের আখি নাহি মানিল শাসন । “রঙ্গিত ! আমার রঙ্গিত ! কাদিতেছ। তুমি ?” অশ্রাতভর মান হাসি হাসিল রঙ্গিত । জীবন ও মরণের সন্ধিস্থলে বসি এমনি মরণাচ্ছন্ন হাসে শেষ হাসি ! কহিল যুবক-“জুলি ! আমার জুলিয়া ! রঙ্গিত বলিয়া কেহ ছিল—যাও ভুলে’ ! এসেছে প্ৰেতাত্মা তার বলিতে তোমায়,- সম্পদে দারিদ্র্যে। কভু হয় না মিলন ! / ! বিশ্ব যদি ভোলে কাভু ধনের গরিমা, দারিদ্র্যের পদে রাখে গর্বের মুকুট, সেই দিন এ ধারায় ফিরিবে সে প্ৰেম । রঙ্গিত জুলিয়া হবে চিরউদ্বাহিত !” রঙ্গিতের স্বর যেন পাষাণের বুক ব্যথিয়া তুলিতেছিল।-“পিতা গুরুজন, তার বাক্যে অবহেলা ক’রো না জুলিয়া ।” -“তুমি ! তুমি রঙ্গিত ! কথা, না। এ আৰ্ত্তনাদ ! তুমি আজ আসিয়াছ আপনার হাতে । সাজাইতে চিতা মোর । তাই হবে প্ৰিয় । शूद्धांब्रCछ लेिन cभाब्र । या७, 6डcन बांe কৰ্ম্মস্রোতে তুমি প্রিয়, আমি থাকি পড়ে।”