পাতা:কাব্য-গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ) - জলধর সেন.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कांवJ-शंखाष्ट्रवव्ी রঙ্গিতের শিবিরের দ্বারপ্রান্তে এসে, প্রহরীরে সবিনয়ে জানাল জুলিয়া, “তোমার প্রভুরে বল-জুলিয়া দুয়ারে । তাহার দর্শনপ্রার্থী ! এবার প্রহরী ভাবিল নিশ্চয় এটা পাগলের দেশ ! ঠিক আগেকার মত কিছু দূৱ হ’তে ফিরে এসে কহিল সে মুখ ভার করে”, “কহিলেন প্ৰভু মোর জানাতে তোমায়। এই প্রহরীর দলে যারে অভিরুচি বিবাহ করিতে পার-তা হ’লে প্ৰভুর দর্শন পাইবে নিত্য ।”-মধ্যাহ্ন। সেদিন মেঘমুক্ত পরিষ্কার, পাৰ্ব্বত্য তপন করিতেছে। অগ্নিবৃষ্টি । ক্ষোভে অপমানে, অনাহারে অনিদ্রায় লাজে নিরাশায় জুলিয়ার তীক্ষ্ম বুদ্ধি যেতেছে ছাড়িয়া চেতনার সীমা ক্ৰমে - মনে হ’ল তার, প্রহরীরে দিয়ে শেষে এত অপমান ! প্ৰাণপণ প্ৰণয়ের এই প্ৰতিদান ! উত্তপ্ত মস্তিক্ষে তার লাগিল জ্বলিতে । তপ্ত রৌদ্রে এই কটি কথা জালাময়“প্ৰাণপণ প্ৰাণের এই প্ৰতিদান !” । ফিরিল না গৃহে ক্ষুব্ধা । নিকটে পাহাড়,