পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ পরিঃ ] মাধুর্ঘ্য । २२१ নুপুর রণ রণ, কিঙ্কিণী কণ কণ ঝঙ্কণ ঝণনৰ কঙ্কণিয়৷ ” + 1 বিদ্যাসুন্দর এক প্রকৃতিক বর্ণ যথা— | “ সে কান্ত নয়ন প্রান্ত আকর্ণ বিশ্রান্ত। তাই চিন্তি মম স্বাস্তু নিতান্তু অশান্ত ॥” এখানে কেবল “ স্তু ’ সঙ্কলিত হওয়াতে ੱਗੇ। মাধুর্য্যবতী না হইয়া বরং কাকশ্য প্রকাশ করিতেছে। ১৮১। রস ও ভাবের গাঢ়তা না থাকিলে, কেবল মাধুর্য্যাদি ব্যঞ্জক বর্ণদ্বারা রচনা পরিপুষ্টিশালিনী হয় না । এই কথা দ্বারা স্পষ্টই প্রতিপন্ন হইতেছে যে, গুণ রসধৰ্ম্ম ভিন্ন অন্যের ধৰ্ম্ম নহে। । উদাহরণ। “ মঞ্জুল নিকুঞ্জ বনে পঙ্কজ গহনে । মধু গন্ধে অন্ধ হয়ে ধায় ভৃঙ্গগণে ॥ ইহা দেখি কুরঙ্গনয়না অঙ্গ ভঙ্গে । গজেন্দ্র গমনে ধায় নানাবিধ রঙ্গে । কুন্তল কুসুমে ভৃঙ্গগণ কমালিতে । পঙ্কজ ভ্যজিয়া মন্দ লাগিলা চলিতে ॥ কঙ্কণ ঝঙ্কারে ধনী বঞ্চনা করিয়া । চঞ্চল লোচনে চায় অঞ্চল ধরিয়া ॥” શૃં૩ - উস্কট । এখানে মাধুৰ্যব্যঞ্জক বর্ণের অভাব নাই এবং রস