পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

;কাব্যক্ষপণ । [ ઇથ નfર و یا شه অর্থাৎ অর্থ প্রতিপাদন চাতুরী। এই প্রেঢ়ি পঞ্চবিধ ষথা— : (১) পদার্থে বাক্য রচনা । (২) বাক্যার্থে পদ রচনা। (৩) ব্যাস ৰাক্য। (৪) সমাস বাক্য। (৫) এবং বিশেষণের সাভিপ্রায়ত্ব। ইছারাই ৰামনাদি সম্মত অর্থ সম্বন্ধি ওজঃ , (১) পদার্থে বাক্য রচনা যথা—“ চন্দ্র ” এই পদের উল্লেখ করিতে গিয়া,“ অত্ৰিযুনির নয়ন সমুদ্ভব তেজোরাশি ” এইরূপ বলিলে, একটা মাত্র পদের পরিবর্তে একটা বাক্য রচিত হইল । ~ (২) বাক্যার্থে পদ রচনা যথা—“ কান্তার্থিনী হইয়। সঙ্কেত স্থানে গমন করিতেছে ” এই বাক্যের পরিবর্তে “ অভিসারিক পদ প্রয়োগ করিলেই, বাক্যার্থে পদ রচিত হইল । o (৩) একটা বাক্যে যাহ। নিম্পন্ন হয় বহুবাক্যে তাহার উন্নয়ন করিলে, ব্যাস স্বাক্য বিরচিত হয়। যেমন “ পরম্বাপছরণ অত্যন্ত অম্বচিত ” এই বাক্যের পরিবৰ্ত্তে—“ পরের বস্ত্র ছয়ণ করা ” “ অনভিমতে অন্যের ধন গ্রহণ কর৷ ” ও “ পরাভরণ অপহরণ করা ” অত্যন্ত অঙ্কুচিত। এইরূপ রচিত হইলেই ব্যাস বাক্যের অবতারণ হইল । - (৪) ৰন্থ প্রপঞ্চ প্রতিপাদ্য অর্থের একমাত্র বাক্য দ্বারা যে অভিব্যক্তি তাছার নাম সমাস ৰাক্য । যথা— • অন্যকে বঞ্চনা করিয়া লইলে,” • বল পূর্বক পরের দ্রব্য গ্রহণ করিলে ” এৰং - অক্টের গৃহ প্রবেশ করিয়া