পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্যদপণ । [ ৬ষ্ঠ পরিঃ به اند তাহা হইলে যতিভঙ্গ নামক দোষ ঘটে। তাহার কারণ এই ষে অধিকাক্ষর হইলে ত্যাগ করিতে হয়, অম্পাক্ষর হইলে পরবর্তী কথা হইতে আর একটা বর্ণ গ্রহণ করিয়া পাঠ করিতে হয় । উদাহরণ। “ দেখিয়া প্রিয় হে—মন্তে পুষ্পোদৃগমভরে " “ উপমা নাইব—নের ভুবন ভিতরে ” নিবাত কবচ বধ । মাত্রাপাত । ২৭৪। কোন মাত্রাবৃত্তি ছন্দ হইতে অথবা যাহাতে লঘু গুরুর নিয়ম আছে এরূপ কোন ছন্দ হইতে লঘুগুরুর অন্যথা হইলে মাত্রাপাত দোষ হয় । উদাহরণ । “ নাহি ভাল, বোধ ভাল, নিত্যধ্বংস কারক । চিত্ত মৰ্ম্ম, ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম, মৰ্ম্মবোধ জারক ॥* কাৰ্যকলাপ । , একটা:গুৰুর পর একটা লঘু এইরূপে চত্তৰ্দ্দশট এবং আর একটা লঘুই হউক বা গুৰুই হউক সমুদয়ে ১৫ অক্ষর উক্ত রূপে বিন্যস্ত হইলে তৃণকছন্দঃ হয় কিন্তু এই কবিতার প্রথম পাদের তৃতীয় স্তবকে * নি এবং ত্য এই ছুটী বর্ণ গুৰু হওয়াতে মাত্রাপাত দোষ হইল । যথা বা * ধরণী ধামে ধাইয়া সভত কুসুম কত কাল অকালে তুলে