পাতা:কাব্য-দর্পণ.pdf/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ম পরিঃ ] আর্থব্যঞ্জন । פגרא কেমনে কালিয়া হেথা করি নানা ছল বেড়াইবে গলে দিয়া ধড়ার আঁচল । ” এখানে বক্তৃ-বৈশিষ্ট্যবশতঃ ব্যঞ্জনাবৃত্তি দ্বারা এইটা বুঝাইতেছে যে আজি এদিকে কৃষ্ণ আইলে হে সখি তুমি ছাড়িয়া দিও না কারণ আজি নির্জন কুঞ্জে. আসিতে পাইয়াছি। বাথৈশিষ্ট্য যখন । "চুওন ছওনা শ্যাম আমরা কুমারী পথ ছাড়ি দেহ কুঞ্জে যাব গিরি-ধারি। পথে একাকিনী পেয়ে সম্মুখে আসিয়া ধেয়ে, কি কর কি কর অহে শ্যাম নটবর ! হেরিয়া তোমার ভাব কপিছে অস্তুর ॥* এখানে ব্ৰজকুমারীদিগের বাগভঙ্গীদ্বারা এইট বুঝাইতেছে যে আমাদিগকে একাকিনী পেয়ে যদি ম্পর্শ কর তাহ হইলে আমরা কৃষ্ণস্পর্শ সুখলাভ করিয়া চরিতার্থতা লাভ করিব অতএব হে কৃষ্ণ আমাদিগকে স্পশ কর। অন্যসন্নিধি-বৈশিষ্ট্যবশতঃ—যখ। “ নিশ্চল বিসিনী-পত্ৰ-মাঝে প্রিয়সখি স্পন্দহীন বলাক বিরাজে । যেন মরকতগায় শুভ্র শঙ্খ শোভা পায়, নয়ন মেলিয়া তুমি দেখলে সর্জনি ! পুপিত হয়েছে তাহে মন্ত্ৰীপুষ্পবনী।” কোন গোপী নিকটবর্তী কৃষ্ণকে লক্ষ্য করিয়া