আখেরী চেঙ্গিজও যাবু পীযুষ-কাঙাল পুরুষ সে কি ? জিজ্ঞাস कई ; মাংসপেশীর পেষণ-বলে হয়না মহৎ হয়না ਚਿੜ , 臺 歌 疊 書 কংস জরাসন্ধ রাবণ সেকেন্দার ও মিহিরকুলে দেখে নে তুই কল্পনাতে প্রসব-ঘরে শ্মশান-ধূলে। মিছের ঝুলে আকাশ জুড়ে জাল পড়ে যে জম্ছে কালি, পুড়িয়ে দে তুই সেই লতাজাল দুই হাতে দুই মশাল জালি’ ৷ পুড়িয়ে দে তুই স্বর্গ নরক, পুণ্য পাতক ছাই ক’রে দে, লোভের চিঠ ভয়ের রোকা জালিয়ে দে একসঙ্গে বেঁধে ; মেকীর উকীল মেকলে আর ভারত-মমু মন্ত্রর পুথি স্বার্থ-ক্লিয় যে শ্লোক ঘৃণ্য বহ্নিকুণ্ডে দে আহুতি । আর্য্যামি আর জিঙ্গোপনায় ছাই দিয়ে দে, কিসের দেরী, ছাই হয়ে যাক্ মর্দ-গরব, আজ আখেরী—আজ আখেরী। প্রণাম দাবী করছে কারা মুনি-ঋষির দোহাই পেড়ে ? স্পষ্ট বলি পৈতাগুলায় ও-লোভ দিতে হচ্ছে ছেড়ে । থাউকে দরে আদর ক’রে অমামুপের দল বেড়েছে, থাক-বাধা জাত মিছার আবাণ, বিচার-বুদ্ধি দেশ ছেড়েছে। হাজার হাজার বছর পরে দেশছাড়া ফের ফিরছে দেশে, ভয় ভেগেছে উষার আগেই, দেশ জে গাছ স্বপ্ন-শেষে । দেশ জেগেছে অবিচারের বন্যাতে বাধ দেSার আশে, পাইকারী প্রেম থাউকো ভক্তি উড়িয়ে দেব আgহাসে । প্রণাম কারো একচেটে নয়, শ্রদ্ধেয় যে শ্রদ্ধা পাবে, দধীচ মুনি মহৎ বলে অর্ঘ্য ভবাননা থাবে ? ঘুষ খেয়ে যে ডুবিয়ে দিলে সোনার বাঙলা অন্ধকারে, বামুন বলেই পুজব কি সেই ঘরের কুমীর মজুনারে ? বামুন বলেই করব ভক্তি টাদ-কেদারের পুরোহিতে,— অন্নদাতার কস্তাকে ধে মুসলমানে পারলে দিতে ? సె
