পাতা:কাম-সূত্রম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয়েই ধ্যায়ঃ । እ “ላእ অনুবাদ। অন্তঃপুরচারিকাগণের বহির্নির্গম নাই। বিদিত।শৌচা অৰ্থাৎ সুপরীক্ষিতা ব্যতীত বাহিরের কোন রমণীও (অন্তঃপুরে) প্ৰবেশ করিতে {ারবে না। ৮৩ ৷৷ অপরিক্লিষ্টশ্চ কৰ্ম্মযোগ ইত্যান্তঃপুরিকম trS অনুবাদ। তাহাদিগের প্রতি কোন ব্যবহারই যেন পরিব্রুেশকার না হয়। ; :)ঠ আন্তঃপুরি করুত্ত।। ৮৪ ৷৷ ব্যাখ্যা। এই ব্যবহার মধ্যে সন্মিলনই প্ৰধান। পরিব্রুেশ-বিদ্বেষ হেতু *??? ; যেরূপ দুঃখ হইলে-দুঃখদাতার প্রতি বিদ্বেষ জন্মে।। ৮৪ ৷৷ অবতরণিকা। রাজার আন্তঃপুরিক বৃত্ত এই প্রকরণে কথিত হইল, পূৰ্ব্ব পুধ প্রকরণে একচারিণী প্রভৃতির কর্তব্য উপদেশ দ্বারা সকল রমণীরই কর্তৃবা উপদেষ্ট হইয়াছে। এক্ষণে বহুপত্নীক সকল পুরুষের কৰ্ত্তব্য-বিষয়ে উপদেশ প্রদত্ত হইতেছে— ভবাস্তি চিত্র শ্লোকঃপূরুষ-স্তু বহন দারান সমাহৃত্য সমে ভবেৎ। । ন চাবিজ্ঞাং চারেন্দাসু বালীকান্ন সহেক্ত চ || ৮৫ ৷৷ অনুবাদ। এ বিষয়ে শ্লোক আছে ;-পুরুষ বহুপত্নী গ্ৰহণ করিয়া সৰ্ব্বত্র সম’ শী হইবে, এতন্মধ্যে কাহাকেও অবজ্ঞা করিবে না। অপরাধও ক্ষমা কঁৰিবে না। ৮৫ ৷৷ ব্যাখ্যা। কুরূপাকে অবজ্ঞা এবং প্ৰেয়সীর অপরাধ ক্ষমা করিলেও বৈষম্য , হয়। যে অপরাধে একজনকে ক্ষমা করিবে সেই অপরাধে অপরকে ও ঋমাণ করা উচিত। ৮৫ ৷৷ একস্যাং যা রতিক্রিীড়া বৈকৃতং বা শরীরজম্। বিশ্রস্তাদ্বীপুপালস্তন্তমন্যাসু ন কীৰ্ত্তয়েৎ ৷৷ ৮৬ ৷৷ অনুবাদ। এক পত্নীর যে গুপ্তকাৰ্য্য, অথবা শরীরের যে গুপ্ত, বিকুকি, *ংবা প্ৰণয়-নির্বন্ধ, তাহ অন্যপত্নীর নিকটে কীৰ্ত্তনীয় নহে ।। ৮৬ ৷৷