পাতা:কারবালার কথা - দীনেশচন্দ্র চৌধুরী.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<farw ryfel vbe চতুৰ্দ্ধিকে কোন জন মানষের কোন নাম গন্ধ নাই। ধু ধু করছে মাঠ আর বালুং--মাঠ আর বালু। অকারণে প্ৰকৃতি যেম হায় হায় শব্দ করছেন। ষে দিকেই কান পাতা যায় কেবলই একই শব্দ । লোক নাই, জন নাই। তবুও ঐ ককণ হায় হায় শব্দ আসে। কোথা থেকে ? মনে হয় যেন শূন্য পথে শত সহস্র মুখে কারা হায় হায় শব্দ করে যাচ্ছে সমানে। ব্যাকুল আৰ্ত্তনাদ। করুণ ভাবে দিগমণ্ডল মুখরিত করে তুলেছে। হোসেন চিন্তিতভাবে সকরুন স্বরে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিয়া বহু -ভাই সকল, হাস্য তামাসা দূর কর । পিতার নাম মনে কর । আমরা ভয়ানক স্থানে এসে পড়েছি । এ স্থানের নাম করতে আমার হৃদয় কেঁপে উঠেছে। প্ৰান ফেটে যাচ্ছে । ভাইগণ মাতাসহ বলেছিলেন যে, যে স্থানে গিয়ে তোমার অশ্বের খুর মাটিতে দেবে যাবে। নিশ্চয় করে জেনো সেই তোমার মৃত্যু স্থান দাস্ত কারবালা । DBDD BDD t DDL KLLB D S BDD BDuDB পথ ভুলে সেই দান্ত করেবালায় এসে পড়েছি! তোমরা দৈৰ বাণী শুনিছো নিয়ত হায় হায় রব । সকলেই এক বাক্যে শুনলেন-স্থা শুনতে পাচ্ছি। ঔ BB DDY DB DY DB DDSS SSLK DDD DBY