রঘুবংশম্। ՀԳՏ কুলেন কান্ত্যা বয়সী নবেন, গুণৈশ্চ তৈস্তৈর্বিনয়প্ৰধানৈঃ । মাত্মনস্তুল্যমমুং বৃণীর্ঘ, রত্বং সমাগচ্ছতু কাঞ্চনেন ৷৷ ৭৯ ৷৷ ততঃ সুনন্দাবচনাবসানে, লজ্জাং তনুকৃত্য নরেন্দ্রকন্যা । দৃষ্টা প্রসাদামলয়া কুমারং, প্ৰত্যগ্ৰহীৎ সংবরণ ভ্ৰজেব ॥ ৮০ ৷৷ সাযুনি তস্মিন্নভিলাষবন্ধং, শশাক শালীনতয়া ন বক্তম। : রোমাঞ্চলক্ষ্যেণ স গাত্ৰ্যষ্টিং, ভিত্ত্বা নিরাক্রামদরালকেশ্যাঃ ॥৮১ ॥ " তথাগতায়াং পরিহাসপূর্বং, সখ্যাং সখী বেত্ৰভৃদাবভাষে।। আর্ঘ্যে ! ব্ৰজমোহন্যত ইত্যথৈনাং, বধুরসূয়াকুটিলং দদৰ্শ ৷ ઈર সাচুর্ণগৌরং রঘুনন্দনন্ত, ধাত্রীকরাভ্যাং করভােপমােরুঃ। আসঞ্জয়ামাস যথাপ্রদেশং, কণ্ঠে গুণং মূৰ্ত্তমিবানুরাগম ৷৷ ৮৩ ৷৷ তয় স্ত্ৰজ মঙ্গলপুষ্পময্যা, বিশালবক্ষঃস্থললম্বয়া সঃ।। ংস্ত কণ্ঠাপিতবাহু পাশাং, বিদর্ভরাজবরজং বরেণ্যঃ ॥ ৮৪ ৷৷ Fーーー・ ー প্রাপ্তির বয়স হইলেও ইনি ধুৱন্ধর পিতার সহিত সমানভাবে গুরুতর সাম্রাজ্যবহন করিতেছেন ৷ ৭৮ ৷ কৌলীন্যে, কান্তিতে, নবীন বয়ঃক্রমে এবং বিনয়গুণরাজিতে ইনি তোমার উপযুক্ত পাত্র ; তুমি ইহঁাকে পতিত্বে বরণ করা ; নের সহিত রত্বের যোগ হউক ৷৷ ৭৯ ৷৷ চুনার কথা শেষ হইলে রাজনন্দিনী ইন্দুমতী লজ্জাসঙ্কোচ পূর্বক সাক্ষাৎ ল্যের ন্যায় প্রতিবিকসিত নেত্রপাত দ্বারা অজকে বরণ করিলেন। ৮০ ৷৷ অজৈৱ প্ৰতি যে গাঢ় চিত্তানুরাগ জন্মিয়াছে, লজােবশে যদিও তাহ রাজদীমুখে ব্যক্ত করিতে পারিলেন না ; তথাপি সুকেশী কুমারীর অঙ্গ ভেদ ! রোমাঞ্চচ্ছলে সেই অনুরাগ প্রকাশ পাইল৷৷৮১৷৷ মারীর সেই অবস্থা দেখিয়া বেত্ৰধারিণী সখী মূনন্দ পরিহাস সহকারে k, 'হে পূজনীয়ে! চল, অন্য নৃপতি-সমীপে যাই।” এই কথা শুনিয়া কুমারী টলষ্টতে সুনন্দার প্রতি নেত্রপাত করিলেন। ৮২ ৷৷ নিস্তর করুভসদৃশ উরুদ্বয়শোভিত ইন্দুমতী ধাত্রীর হস্ত দ্বারা অজের কণ্ঠদেশে k অনুরাগের ন্যায় মঙ্গলচুর্ণরঞ্জিত মাল্য প্ৰদান করিলেন। ৮৩P৷ সেই মঙ্গলমালী কণ্ঠদেশে ধূর্ত হইয়া বিশাল বক্ষঃপ্রদেশে বিলম্বিত হইলে বরেণ্য ধন করিলেন, যেন বিন্দর্ভরাজকুমারী ইন্দুমতী মালারূপ ভুজপাশে তাহার नििश्म ॥ ५8 ॥
