ৰাত্রিংশৎ-পুত্তলিকা। ’ A ভবাদৃশং পরোপকারিণামেতচ্চিত্ৰং ন ভবতি । কিমত্ৰ চিত্ৰং যৎ সন্তঃ পর্যানুগ্রহতৎপরাঃ । न श् िश्रशऐथऊांश आंग्रास्ठ ज्शनझामांः ॥ ভো মহাসত্ব ! অনেনৈব পরোপকারেণ ত্বং সর্বাঃ সম্পদঃ প্ৰাপ্নোষি। উক্তঞ্চ-পরোপকারব্যাপারং পুরুষো যঃ প্ৰজায়তে । সম্পদং সঃ সমাপ্নোতি পরিত্রাপি পরং পদম৷ পরোপকার নিরতা যে স্বাৰ্থসুখনিস্পৃহাঃ । জগদ্ধিতায় জনিতাঃ সাধবস্তাদৃশ ভুবি। এবং ভণিত্ব রাজানমব্ৰবীৎ, ভো মহাসত্ত্ব ! তবাহং সস্তুষ্টো হস্মি । বরং বৃণীষ । রাজ্ঞোত্তম, ভে, রাক্ষস ! ত্বং যদি মম প্ৰসন্নোহসি, তহিঁ অন্য প্রভৃতি মনুষ্যমারণং পরিত্যজ । অন্যমপি ময়োচ্যমানমুপদেশাং শৃণু। তব্বাত্মনঃ প্ৰিয়াঃ প্ৰাণাঃ সৰ্বেষাং প্ৰাণিনাং তথা । তস্মান্মত্যুভয়াত্তেহপি ত্ৰাতব্যাঃ প্রাণিনো বুধৈঃ ॥ DDBS DDB BDBBD BDD DBBD DDD S DBS BDtBtELg BDBDD DBD S উীর পূর্ণ করিয়া জীবিত থাকে ; কিন্তু যে ব্যক্তি পরের জন্য প্রাণ দেয়, তাহার জীবনই প্লাঘনীয়। তােমার ন্যায় পরোপকারী ব্যক্তিগণের পক্ষে এরূপ কাৰ্য বিচিত্র নহে। যে সকল সাধু পরের প্রতি অনুগ্রহপরায়ণ, তাহাদিগের পক্ষে ইহা বিচিত্র নহে। কেবল নিজ দেহ শীতল করিবার জন্য চন্দনবৃক্ষের উৎপত্তি হয় না। ’ হে মহাসত্ব! এই পরোপকারের ফলে তুমি সৰ্ব্বপ্রকার সম্পদ লাভ করিবে। "ন্ত্রৈও কথিত আছে,-যে পুরুষ পরোপকারসাধনের জন্য জন্মগ্রহণ করে, সে ইহলোকে ) সৰ্ব্বপ্রকার সম্পদ ও পরলোকে পরমপদ প্রাপ্ত হয়। যে সকল গী পরোপকারে নিরত ও স্বাৰ্থমুখে নিম্পূহ, জগতের হিতের জন্যই ধরাতালে সঁহাদিগের জন্ম হয়। স্বাক্ষস এইরূপ বলিয়া পুনরায় রাজাকে কহিল, “হে মহাসত্ব। আমি তোমার তি সন্তুষ্ট হইয়াছি, তুমি বর প্রার্থনা কর।” "ী কহিলেন, “হে রাক্ষস ! যদি ভূমি আমার প্রতি প্ৰসন্ন হুইয়া থাক, তাহা । 'पष्ट ररेष्ठ पश्शतर अग्ज्यिा क। जार्षि आंब्र७ ७१ान हिउश्,ि . म११ क्लू। তোমার নিজের প্রাণ যেরূপ প্রিয়, সঙ্কল জীবেরই সেইরূপ , সুতরাং "স্ট্র
