পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SA7 কালিদাস । চন্দন’-তরু-বিভুষিত ও ‘তমাল-পত্ৰাস্তরণ"-সম্বলিত উপবন-সমূহে, নিয়ত ভ্ৰমণ করিয়া আত্ম-প্ৰসাদ-লাভ করিতে পরিবেন। — তাহা বিশেষরূপে রাজনন্দিনীকে নির্দেশ করিয়া দিলেন। (১) ইন্দু প্ৰভা ইন্দুমতী, ধীর-ভাবে, সুনন্দার উক্তি গুলি শুনিয়া গেলেন মাত্র । তাহার হস্তাবলম্বিত বরমাল্য হস্তেই রহিল । অতুল-রূপশালিনী রাজ-কুমারী এক এক জন রাজাকে যেমন যেমন অতিক্ৰম করিয়া আর এক নৃপতির সন্নিহিত হইতে লাগিলেন, অমনি পূর্ববৰ্ত্ত নরপতির সুসজ্জিত দেহের উপর, আশোদ্ভাসিত বদনের উপর, যেন একটা বিষাদের-মালিন্যের গাঢ় আবরণ পড়িতে লাগিল। সে অতি অপূৰ্ব্ব চিত্ৰ ! সঞ্চারিণী দীপ-শিখেব রাত্রেী যং যং ব্যতীয়ায় পতিংবরা সা । নরেন্দ্ৰ-মাগিাট ইব প্ৰাপেদে বি-বর্ণভাবং স স ভূমিপালঃ ॥ (২) ক্ৰমে সুনন্দা, রাজ-নন্দিনীকে লইয়া কুমার অজের সন্মুখবৰ্ত্তিনী হইলেন। এপর্য্যন্ত যত নরপতির সম্মুখেই ইন্দুমতী উপস্থিত হইয়াছেন, কোথাও ক্ষণকাল স্থির হইয়া দাঁড়ান নাই, ‘দোলােচল-চিত্তে’ তাহার পরিচয়টি শ্রবণ করিয়াই, অন্য নৃপতির দিকে অগ্রসর হইয়াছেন। আর এখন—কন্দৰ্প-কান্তি রাজ-কুমার অজের পুরোবৰ্ত্তিনী হইয়াই, পতিংবরা” রাজ-কুমারী প্রস্তর -- t با ۹ هستها ۹- || 8 ها-- ه -اس-د