কালী কৈবল্য দারিনী। ) هیچ তুষিলে জামীর মন করিয়ে কঠোর। একারণ আজ্ঞাকার হইলাম তোর । যে বর কখন কেহ তপে নাহি পায় । হেন বর অtfজ দিতে হইল তোমায় । কোন যুগে মোর জন্ম দেখে নাই কেহ । তুমি নব কীৰ্ত্তি কৈলে ধরাইলে দেহ ।। জম্ভ কহে ভকতবৎসল দয়াময় । আগুতোষ বিনে হেন কার সাধ্য হয় । শঙ্কর বস্তুহেন বর করিমু প্রদান । জন্মিব ভারতে হয়ে তোমারসন্তান । কিন্তু এক নিৰূ"পণ কহি শুন তায়। প্রথম শৃঙ্গার তুমি করিবে হে যায়। তাহার উদরে জন্ম হইবে অামার। ইহাতে সন্দেহ নাই কহিলাম সার। বর দিয়শঙ্কর হইল। ক্লিরোধীন, জম্ভাস্কুর নিজগৃহে করয়ে প্রয়ান । দেবগণ চিন্তাযুক্ত হইল তখন। সৰ্ব্বনাশ কি করিলা কহ পঞ্চানন । দৈত্যকুলে জন্ম যদি লন ত্রিলোচন । তবে তার দৈত্যনাশ না হবে কখন। অমরের অমঙ্গল দেখি অতঃপর । ছন্ন হবে' রাজ্যপদ ইন্দ্রের নগর । মন্ত্ৰণ করিয়া ইন্দ্র অমরের পতি । পাঠান স্তুরায় করি ফুষ্ট সরস্বতী । জম্ভার শরীরে অধিষ্ঠান হও মাত । হরিয়া স্কুবুদ্ধি হবে মন্দ বুদ্ধি দাতা । ইন্দ্রের প্রেরিত দেবী করিলা প্রয়ান । অসুরের স্বন্ধে আলি হৈল অধিষ্ঠান। খ্ৰীযুত নৃসিংহ দাসে ইত্যাদি। • * জন্তা সুরের স্বদেশ যাত্রী । - পুয়ার। হরিলা সকল বুদ্ধি কুবুদ্ধি ঘটিল । নানা বন বেড়াইয়া দানব চলিল । এক দণ্ডে যাওয়া যায় সে পথ ছাড়িয়া । দূর বনে প্রবেশিল কৌতুক দেখিয়া। দেখিল অরণ্য মধ্যে মইৗষ মহিষী । অনঙ্গে মোহিত হয়ে ভ্রমে চারিদিশ । মৈথনে আবেশ হয়ে স্ত্রীর পাছে ধায় । কামাতুর মহিঘিনী মোহিয়া পলায় । পশুর শৃঙ্গার ধার। হটাহটি করে। তাই দেখি জস্তাসুয় রুষিল অন্তরে । হত বুদ্ধি দৈত্যরাজ বোধ নাহি তার । উপস্থিত বিবেচনা একে হৈল আর । মহিষের প্রতি কহে এ কি অবিচার । মহিষীন প্রতি কেন কর বলাৎকার ; রতি। দানে আশঙ্কা হইয়ে যে পলায় । বলে ধরি শৃঙ্গর করিতে চাহ তায় । ইচ্ছায় রমণ যদি করে তোর সনে । তবে রক্তিযুদ্ধ কর আনন্দিত মনে । ইহা বলি নি ষেধ করিল নীত জ্ঞানে । একে পশু তাহে মত্ত না শুনিল কাণে । মহিfষনী -উর্দুর বা কিল পুনরায় । দেখিয়া দনুজপতি কোপে কহে তায় । নিষেধ করিমু তাহ। ন‘শুনিলি কাণে । তবু বলাৎকার কর মম বিদ্যমানে । আমি জন্ত নাম ধরি দ্বানৰ ঈশ্বর। অচিরাতে তোমারে পাঠাব যমঘর । এতবলি ক্রোধে গিয়ে মহিষেরে ধরে । শৃঙ্গ ধরি মহিষের সনে যুদ্ধ করে । জাছাড়িয়া মারিল মহিষে বলবান। যমালয় পাইল সে ত্যজিয়ে পরাণ । মহিষ মরিল দেখি মহিৰ্ষিনী ধায়। লোটীয়ে পড়িল জানি ভূপতির পায় । কান্দিয়া অস্থির বলে শুন দৈত্যনাথ । বিনা দোষে প্রাণনাথ করিলে নিপাত । কামাতুর হন্ত্রেপতি সহিত এখন। উদ্যোগ করিতে ছিন্ন করিতে রমণ ॥ শুনিয়া অসুরকহে কহিলে
