পাতা:কালের কোলে - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালের-কোলে সে বেদনাটা, সে চিন্তাটা যে কিসের অনেকেই নরেন্দ্রনাথকে সে প্রশ্ন করিয়াছে,—সেও প্রাণের নিকট সে কথা বার বার জিজ্ঞাস করিয়াও কোনই সদুত্ত্বর পায় নাই । বাল্যকাল হইতেই সমস্ত জিনিষ এলোমেলে কর। তাহার স্বভাবের একটা প্রধান দোষ ছিল । আলমাবী কিম্বা সেল হইতে সে যাহা কিছু টানিয়া নামাইত, তাহা অাব যথাস্থানে তুলির রাগ তাঙ্কণর দ্বাব। কোন দিনত ঘটিয়া উঠে নাই । পঙ্কজিনী প্রত্যহ তু তিনবার নরেন্দ্রেব লবথান গুছাইরাও তল ও ঘলথান গুছাইয়। উঠিতে পাবিত না । সে আজ তিন মাস শ্বশুবালয়ে চলিয়া গিয়াছে, আজ তিন মাস আর কেহ তাহাব ঘর থানা একবারেব BB 0 BBB BB S BB KBB BBBB BBB BB DBSBB 茨 দিয়া গিয়াছে। যে জিনিষটা যেখানে আসিয়া পড়িয়াছে, আজ পৰ্য্যন্ত সেখান হইতে তাহ এক ইঞ্চি ৪ নড়ে নগষ্ট,—ঠিক সেইভাবেই পড়িয়া আছে । অালমাবী হইতে এক একটী কবিয় সমস্ত জিনিষষ্ট প্রায় বাহিব চষ্টয়া পড়িয়াছে ৪ লাহিবেক অনেক আবর্চনা অালমাবীতে স্থান পাইয়াছে । এইরূপে ঘৰখানা ঠিক যেন একটা পুবাতন জিনিষ বিক্রয়েব দোকানেধ মত হইয়। দাড়াইয়াছে । গৃহের ভিতর প্রবেশ করিয়া, ঘরের অবস্থা দেখিয় বিদ্যুতের মত আবার একবাব পঙ্কজিনীর কথাটা নরেন্দ্রনাথের প্রাণেব ‘ভিতর চমকাইয়া উঠিল । নরেন্দ্রনাথ ধনীর পুত্র,—তাহার গৃহে দাসদাসীর অভাব নাই,—সকলেই আছে, শুধু একটা বালিকার [ s৬ ]