পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এমনি কঠিন হইয়া দাড়ায় যে সে চেষ্টা হইতে বিরত না হওয়া পৰ্য্যন্ত তিনি আর কিছুতেই স্থির হইতে পারেন না। এতদিন অখিলচন্দ্রের ভিতর যে যৌকন সুপ্ত ছিল,-যাহার কথা পূর্বে কখনও কোন দিন তিনি চিন্তা পৰ্যন্ত করেন নাই, তাহাই আজ যেন পুস্পরাণীর সোণার কাটীর মোহময়-স্পর্শে একেবারে গা বাড়া দিয়া জাগিয়া উঠিয়াছে। দশরথের শব্দভেদী বাণের মত তাহা যেন আজ কেবল একটা শব্দের অনুসরণ করিয়া সমস্ত বিশ্ব সংসার ঘাটিয়া বেড়াইতেছে। এই ক্ষুধিত প্রাণীর সহিত অখিলচন্দ্রের পূর্বে পরিচয় ছিল না,-সহসা ইহার আলাপ তাহার নিকট এতই তীব্ৰ হইয়া উঠিয়াছে যে তিনি BDBD DBDBDBB DDDDD DDBDBDBBDSSYqDTD TBDuD BDS DBDB DBBBDBD র্তাহার মোটেই আর অবসর নাই । শ্রাবণের আকাশের কোলে কাল মেঘ নাচিয়া নাচিয়া নানা ভঙ্গিতে হেলিয়া দুলিয়া চলিয়াছে। থাকিয়া থাকিয়া চঞ্চল চপলার অপরূপ অপূৰ্ব্ব আলিঙ্গনে তাহারা যেন আরও জমাট কালো হইয়া নিবিড় ভাবে আবিষ্ট হইয়া উঠিতেছে। কুপ ঝাপ সৃষ্টির কল-সঙ্গীত সমস্ত বিশ্বকে মুখোরিত করিয়া তুলিতেছে। অখিলচন্দ্র নিরাশার চিন্তায় হৃদয়টাকে ধুপের মত জ্বালাইয়া দিয়া উপরে তঁহার শয়নকক্ষের বরান্দার উপর একখানা আরাম কেদারায় নীরবে পড়িয়াছিলেন। বৈকালের পর গোধুলাঁ,- গোধূলীর পর সন্ধা, একে একে বিদায় হইয়া রাত্ৰি যে বাড়িতে আরম্ভ হইয়াছিল। তাহা তাহার মোটেই খেয়াল ছিল না । সহসী। ԵՀ Գ