পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধু তাতো বললে বিধাতার ও বোঝবার ক্ষমতা নেই। তবে ভায়া তুমি কি করে বুঝলে ?” ক{চ{ সাক্ষীর মতন অখিলচন্দ্ৰকে জেরায় হারান। সহজ নহে । কাজে লাগুকু আর নাই লা গুকু তিনি যখন সুখ্যাতির সহিত আইন পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ হইযাiছলেন তখন তিনি জেরায় হটিবেন কেন । অখিলচন্দ্ৰ বেশ একটু উত্তেজি তভাবে বলিয়া উঠিলেন, “বুঝলেম কি করে দাদা মশায় ! সেটা যে তুমিই বেশ পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিতেছ।’ পৌত্রের কথায় গৌরীশঙ্কর রায় একেবারে অবাক হইয়। গেলেন । তঁহার নাতির বিবাহ হইবে না, তিনিই বুঝাইঃদিয়াছেন ? কি সৰ্ব্বনাশ ! সে কি ! তিনি বিস্মিতের ন্যায় পৌত্রের মুখের দিকে চাহিয়া ধীরে ধীরে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আমি বুঝিয়ে দিয়েছি! সে কি রকম ? কিবে-কখন ?” অখিলচন্দ্ৰ মুদু হাসিয়া বলিলেন, “দাদামশায়, তোমার যখন ইচ্ছে, রতন বোসের মেয়েকেই রায়েদের কুলবধু কৰ্ব্বে, অন্য পাত্রীর সঙ্গে নাতির বিয়ে দেবে না, অথচ বোসেন্দের মেয়ের সঙ্গে অনা পাশের বিয়ে আসছে সপ্তায়—তখনিই তো কথাটার একেবারে পরিষ্কার মীমাংসা হয়ে গেছে । আরও কি বুঝিয়ে বলতে হবে ?” এতক্ষণে গৌরীশঙ্কর রায় কথাটার গভীরতা উপলব্ধি করালেন । সঙ্গে সঙ্গে তাহার প্রাণের ভিতরটা একবারে কঁাপিয়া উঠিল । সর্টকার নলটা তাহার হাত হইতে খসিয়া পড়িল,-"তাহার SVOR