পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধূ। ges BDD BD BBDB DBDDDSEBDDSDD DuDBBS DBBDBDBD BBB র্তাহার সম্মুখে রসিকমোহন মুখখান কালি করিয়া নীরবে বসিয়া আছে। সহসা শরীরের কোন স্থান কাটিয়া গেলে সেটার যন্ত্রণা হইতে আশু প্ৰতিকারের জন্য যেমন সমস্ত প্ৰাণটা আকুল হইয়া উঠে, সেইরূপ একটা আকুলতায় তাহার সমস্ত মুখখান ঢাকা । চাদের দিকে হতাশভাবে চাহিয়া একটু দূরে বসিয়া অখিলচন্দ্ৰ যেন হতাশা-সাগরে ডুবিয়া রহিয়াছেন। কেবল মাঝে মাঝে এক একটা বড় বড় নিশ্বাস প্রবলবেগে পড়িয়া ঠাকুরদাদার অস্থির প্রাণী আরও অস্থির করিয়া তুলিতেছে। সর্টকার তামাকু পুড়িয়া ছাই হইয়া গেল, তথাপি কাহারও মুখে কথা নাই। ঠাকুরবাড়ীতে গোপীনাথের আর তার কঁাসির ঘণ্টা বাজিয়া উঠিল,-রায় মহাশয়ের যেন চমক ভাঙ্গিল । তিনি তাকিয়া ছাড়িয়া উঠিয়া বসিলেন । মস্তক অবনত করিয়া ঠাকুরবাড়ীর উদ্দেশ্ৰেষ্ঠ প্ৰণাম করিলেন। রায় মহাশয়কে উঠিতে দেখিয়া রসিক যেন জোর করিয়া কথা কহিল ; বলিল, “বড়কৰ্ত্তা বলুন, এখন কি কবৃবেন স্থির করলেন। কামানের আওয়াজ তবু সহ হয়, এ " भांछिद्ध उठन्डनांनि अनश्।” ভূতা সর্টকার কলিকা বদলাইয়া দিয়া গেল। রায় মহাশয় সর্টকার নলটা তুলিয়া লইয়া বলিলেন, “শেষে রসিক তুমি অপমান হয়ে ফিরে এলে--” রসিক গজিয়া উঠিল-তাহার ভিতরটা জ্বলিয়া যাইতেছিল, সে আর রায় মহাশয়কে কথা কহিতে দিল না-কহিল, “আমি ዓ እ