পাতা:কৃষিদর্পণ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* సెa কৃষি দর্পণ । স্থানে খনন করিতে হইবে, পরিমাণে কত •হইবে ও ভাঁছার আকার কি ৰূপ হইবে এই সকল বিষয় বিবেচনা করা অত্যন্ত আবশ্যক। উদ্যানের কোন স্থানে পুষ্করিণী খনন করিতে হইবে তাহার বিশেষ বিবি কিছুই দেখিতে পাওয়া যায় না। কেবল হিন্দু দিগের মধ্যে খেfনার বচনে এই প্রকাশ অাছে “পুৰ্ব্বে ইসি পশ্চিমে বাঁশি দক্ষিণ ছেড়ে উত্তর বেড়ে ঘর করগে যা ভেড়ের ভেড়ে” এই বচনের তাৎপৰ্য্য এই যে অট্টালিকার পুর্ব দিকে পুষ্করিণী কাটিলে গ্রীষ্মকালে পুৰ্ব্বদক্ষিণ বায়ু উহার উপর দিয়া সঞ্চালিত হইয়া আসিয়া অীন্দ্র অবস্থায় বৈঠকখানায় প্রবেশ করিলে তৎস্থান স্থিত ব্যক্তিদিগের পক্ষে মুখজনক কইতে পারে। উদ্যানের মধ্যস্থলে অট্টালিকা স্থাপিত করা হইলে সমুদয় ভূমি দুই খণ্ডে বিভক্ত হইয়া যায়। অট্টালিকার সম্মুখে এক খণ্ড ও পশ্চাদ্ভাগে এক খণ্ড, এই দুই খণ্ডের মধ্যে যে খণ্ডে সুবিধামত হয় তাহাঁতেই পুষ্করিণী খনন কর। বিধেয়। যদি সম্মুখবর্তী খণ্ডে পুষ্করিণী করিতে হয় তবে অট্টালিকার ও ফটকের পরিমাণ যত হইবে তদুপযোগী স্থান উহার সম্মুখে রাখিয়া পুষ্করিণীর স্থান নিৰ্ধাৰ্য্য করিবে । কিন্তু ভূমি উপযোগী না হইলে দেখিতে অতি কদাকার হইবে । যদি স্থানাভাৰ প্ৰযুক্ত অট্টালিকার সম্মুখে পুষ্করিণী