পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 88 ) শাখার বাহিরের ছাল প্রকৃতাবস্থায় রাখিয়া অভ্যস্তরের কাঠ বিমোচন করিলে চোঙ্গের ন্যায় দেখা যায় । এজন্য এই কলমকে চোল-কলম কহে । , কোন টারার মস্ত ক ছেদন করিয়া কাণ্ডের উপরি ভাগের দুই আইলি পরিমিত স্থানের চারি দিকের ছাল তুলুয়া চড়ক গাছের আলের ন্যায় পরিস্কার করিয়া কাটিতে হুইবে । অনন্তর তৎসমজাতীয় বৃঙ্গের তদুপযুক্ত স্থল ও কোমল শাখা আনয়ন করতঃ তাহার যে স্থানে ঢোকৃ আছে, সেই স্থানের ছাল প্রকৃত বস্থায় রাখিয়। চারার মস্তকের অালের পরিমাণে উহার ভাভ্যন্তরের ফ{ষ্ঠ কৌশলক্রমে উন্মোচন করিতে হচপে । অতঃপর উক্ত চির-মস্তক চারার উপরি ভাগে, উহাকে এমত চাপির। সইতে হইবে, যাহাতে সত্যন্তরে কিছুমাত্র ফাস্থ না থাকে অথচ চেঙ্গি ফাটিয়া না যায়। অভ্যন্তরে ফাক থাকিলে বা চোঙ্গ ফটিয়া গেলে কদাচ অভিপ্রেত সাধন হইবে না। পরে ঐ চায়াকে স্থায় য় রাখিয়া উপরে সচ্ছিদ্র ভঁড় ঝুল।ইয়। তাতে প্রতি দিবস জল দিতে হইবে। নতুন স্থৰ্য্য কিরণে উছা শুষ্ক হইয়; যাইবে । ডাল মোচড়াইয়। কাষ্ঠ হইতে অর্থ গুরূপে ছাল বাহির করতে পারলে অনেক সুবিধা হয় । না পারলে, শাখার যে অংশে ঢেক্‌ আছে, তাহার উপরি ভাগের এক অঙ্গুল পরিমিত স্থান রাখিয়। কাটিয়া ফেলিতে হইবে এবং নিম্ন ভাগে ঐ পরিমাণে