পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ¢१ ) ব্যস্ত না হইয়। ঐ গুণসমুহের অনুকরণ-প্রিয় হইতেন, তবে দেশের অনন্ত মঙ্গল হইত। এদেশীয় প্রধান২ ধনাঢ্য ও জমিদার মহাশয়েরা মনোযোগী হইলে, ঐ সকল যন্ত্র অথবা ঐ সকল যন্ত্রের সদৃশ শত২ ঘন্ত্রান্তর এদেশে অনায়াসে আনীত বা উস্তাবিত হইতে পারিত সন্দেহ নাই । গামলা বা টবে চার উৎপাদনের নিয়ম। কপি, ফুলকপি, ব্ৰ কলি প্রভৃতি অনেক প্রকার শাক-সবজি ও বহুবিধ ফুলের চারা, অগ্ৰে গমূল বা টরে জন্মাইয়া পরে জমীতে রোপণ করিলে ভাল হয়। কারণ তাহাতে গোড়ার মাটি শুদ্ধ বরাবর থাকিবার স্থানে একেবারে বসান যাইতে পারে, সুতরাং স্থান পরিবর্তন জন্য গাছের কোন প্রকার शनि श्ध्न नl । e ঐ সকল শাক-সবজি বা ফুলের বীজ গামূলায় পুতিতে হইলে, প্রথমতঃ উর্বরা হাল্ক-মৃত্তিক দ্বারা গাম্‌লা পুর্ণ করিবে । মৃত্তকা উত্তম ন হইলে, চারা জন্মিলার ব্যাঘাত ঘটে । আমরা অনেক সময়ে মৃত্তিকার দোষ গুণ বিচার না করিয়া বীজ রোপণ করি এবং অস্কুরোদগম না হইলে, বীজের দোষ দিয়। থাকি। কদাচিৎ বীজের দোষ থাকিতে পারে বটে, কিন্তু অধিকাংশ স্থলে আমাদের বিবেচনার ক্রেটাতে, ঐ বীজ অঙ্কুরিত হয় না। অতএব চার জন্মাইবার