পাতা:কৃষি-চন্দ্রিকা.pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १२ ) আলু হয়, তখন উহা অসঙ্গত নহে। বীজ রোপণ সময়, যে দিকে অধিক চোক্ থাকিবে, সেই দিক উপরে রাখিয়া মাটি চাপা দিবে। মাটি চাপা দিবার কালে সতর্ক থাকিতে হইবে, যেন অঙ্কুরের কোন ব্যাঘাত না ঘটে। বীজের উপর চারি ব্রুলের অধিক মাটি চাপা দেওয়ার আবশ্যক নাই। বীজ রোপণের পর অঙ্কুর সকল একটু বড় হইয়া উঠিলে, মাটি খুঁড়িয়া দিবে। পরে চারামকল৯৫ অঙ্গুল উচ্চ হইলে, তাহদের বৃদ্ধি একং তেজস্বীতার নিমিত্ত মধ্যে২ জুলির উভয় পাশ্বের মাটি খুঁড়িয়। অপ২ করিয়া গোঁড়ায় দিবে। চারার গোড়ীয় এই ৰূপে যত অধিক ধার মাটি দেওয়া হইলে, ততই ভাল। মাটি দিতে ২ চারার গোড়ার মাটি প্রথম রোপণের স্থান অপেক্ষা অন্ততঃ ১৫।১৬ অসুল উচ্চ করিবে। অতঃপর যখন গাছে ফুল ধরিবে, তখন কুঁড়িগুলি চিপ্টাইয়। দিবে, তাহাতে ফসল অধিক হইবে। আমাদের দেশে আলুর ক্ষেত্রে অধিক জল সেচনের আবশ্যক হয় না । ত্রিহুত, আর প্রভৃতি জেলায় বীজ রোপণ করিয়া ১২।১৪ বার জল সেচনের প্রয়োজন হয়, কিন্তু আমাদের দেশে ৪ বার জল সেচন করিলেই যথেষ্ট হয়। ঐ জল-সেচন ৮৯~দিন-অন্তর২ করিবে ! বৃহদাকার বীজের এক এক ভাগে ২৩টা চোকৃ থাকে এৰূপে কাটিয়া রোপণ করিলেও চারা হয়, কিন্তু কাটিয়া রোপণ করা অপেক্ষা, অখণ্ড বীজ