পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

牙膏筒可可1 বঁধু আসিয়ে সই, যদি সুধায় রাই কই, তোরা দেখাসা ঐ তোমার রাধা বাধা তামালে ঐ, হ’ল প্ৰেমময়ীর প্রেমের সহমরণ ৷ * মারি আর এক দুঃখ দেখি, মরমে জাগিল সখি, --( বড় দুঃখের কথা স্মরণ যে হ’ল গো - ১ । প্রেমের সহমরণ-প্রেমের জন্য জীবন-ত্যাগ। এই গানটির ভাব বহু পদকৰ্ত্তা লিখিয়া গিয়াছেন । সচরাচর প্রচলিত যে গানটি বিদ্যাপতি-নামে আরোপ হইয়া থাকে এবং যাহা কবি-বল্লভ নামক অপর ७धक कदिङ्कङ, ऊाश निCब ८म७न्ना याछेgङ८छ

  • नl coोंद्धिां9 ब्राक्षी अच, ना डाना'ख खोल । মরিলে বাধিয়া রেখা তালের ডালে ৷ সেইতো তমালতরু কৃষ্ণ বর্ণ হয় । অবিরত দেহ যেন তাহে মোর রায় । কবহু সো পিয়া যদি আসেন বৃন্দাবনে । পরাণ পায়ব হাম পিয়া দরশনে ৷” এই ভাবটি খাটি বাঙ্গালীর ভাব, অনেক স্থলে পাড়াগায়ে মাঝিরাও ভাটিয়াল সুরে এই ভাব সম্বলিত গান গাহিয়া থাকে, আমি সুদূর ত্রিপুরা জেলার কৃষকদের মুখে শুনিয়াছি, “আমি মলে এই করিও, না পুড়ি ও না ভাসাইও ।” প্ৰসিদ্ধ কবিদের মধ্যে প্ৰাচীন কবি নরহরি সরকার লিখিয়াছিলেন- “করিাহ উত্তর কালে ক্রিয়া । রাখিও তামালে তনু যতনে বঁাধিয়া ।” ইত্যাদি। যদুনন্দন দাস-“উত্তরকালে এক করিহ সহায়। এই বৃন্দাবনে যেন মোর তনু রায় । তামালের কঁধে মোর ভুজিলত দিয়া । নিশ্চয় করিয়া তুমি রাখিও বাধিয়া। কৃষ্ণ কভু দেখিলেই পুরিবেক আশী।” রাধা