পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कद-भgवbe Œዓ DBDD GDB BD DBBSDBDB DD BD S DDB BBD দিলাম না, মুখ ঢেকে চােখের জল সামলাইয়া লইলাম। এই কবিতার সমস্ত অপুৰ্ব্বত্ব শেষ ছত্রের "অনায়াসে’ শব্দটিতে। সে অনায়াসে চলিয়া গেল, অথচ আমার প্রাণ ছিড়িয়া গেল। কবিদের এইরূপ শত শত পদ আছে, যাহার তুলনা নাই। ইহাদের সম্বন্ধে রবীন্দ্র বাবু লিখিয়াছেন “উপস্থিত মত সাধারণের মনোরঞ্জন করিবার ভার লইয়া কবিদলের গান, ছন্দ এবং ভাষার বিশুদ্ধি ও নৈপুণ্য বিসর্জন দিয়া কেবল সুলভ উপন্যাস ও ঝুটা অলঙ্কার লইয়া কাজ সারিয়া দিয়াছে ; ভাবের কবিত্ব সম্বন্ধেও তাহার মধ্যে বিশেষ উৎকর্ষ দেখা যায় না।” কবি সম্রাটের এই আদেশবাণী আমরা মাথা পাতিয়া মানিয়া লইলাম না । এই অপরাধে যে দণ্ডের ব্যবস্থা হয়-তাহে তিনি করিবেন। প্ৰবন্ধ আর বাড়াইব না । কৃষ্ণকমল অসাধারণ সংস্কৃতজ্ঞ হইয়াও সাধারণের কথিত ভাষাকে অবজ্ঞা করেন নাই, সেই ভাষার শক্তি তিনি অদ্ভুত ভাবে আবিষ্কার করিয়াছেন। তিনি ***ল পণ্ডিত ও কবি কিন্তু অসাধারণ সংগীত শান্ত্রিবিৎ হইয়াও বাঙ্গলার *"*****" দেশজ “মনোহর সাই” রাগিণীর শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার 2छेिब्रख्याविकांब्रक করিয়া নানা তাল দ্বারা ভাবের বিচিত্ৰতার অভিব্যক্তি দেখাইয়াছেন। বাঙ্গলার সাধারণের মনোরঞ্জন করা, তাহাদিগের নিকট সর্বোচ্চ প্রেমের আদর্শ উপস্থিত করা এবং তাহাদিগের প্ৰাণপ্ৰিয় গৌরের লীলাকে অপূৰ্ব্ব কাব্যে পরিণত করিয়া পৌরজনকে উপহার দেওয়া-এই ছিল তাহার কাব্যজীবনের ব্ৰত। তিনি শেষ বয়সে প্ৰতিদিন লক্ষবার হরিনাম জপ করিয়া, নানা ভাবে সাধনা করিয়া তাহার সেই শক্তি লাভ করিয়াছিলেন, যদ্বারা তিনি শ্রোতৃবৰ্গকে মুগ্ধ, অশ্রুপ্রাবিত ও আকুল করিয়া ফেলিতেন। ইহা হইতে উচ্চ প্ৰশংসা