পাতা:কেদার রাজা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

馨 〔平腎寶 --অম্লারে, এসো এলো বাবাঙ্গি এলো! কি মনে করে ?. প্রভালি একা এসেচে। ওবেলার সাজ আর এবেলা } { سیستم সাদা লিঙ্কের একটা হাফ-হাতা সার্ট পরেছে, হাতে ও গলায় সোনার বোতাম, পরণে জরিপাড় কঁচি भूडि, *ॉन नलूम शाजाहनन शैक्षिका জুতো। হাতের পাঁচ আঙ্গুলের মধ্যে তিন আঙ্গুলে পাথর-বিসানো আংটি রোদ পড়ে চিকচিক্‌ করচে। -ও শরৎ, মা এদিকে এসো-প্রভাসকে একটা বসার জায়গা দাও। চা খাবে তো প্রভাস ? হ্যা, খাবে বৈকি, বোসে বোসে) { প্রভাস বললে, আপনাদের এখানে মোটর অ্যাসবার রাস্ত নেই ? গাড়ীখানা গড়ের খালের ওপারে দাড় করিয়ে রেখেচি । শরৎ একটা আসন ব্যাক্স করে প্রস্তাসকে বসতে দিয়ে রান্নাঘর্ষের দিকে সম্ভবতঃ চা করতে গেল ! প্ৰভাস বসে চারিদিকে তাকিয়ে বললে, আমি এর আগে কখনো গািড়বাড়ীতে আসিনি, খুব কাও ছিল তো এক সময় ! দেখে শুনে সত্যিই অবাক হয়ে যাবার কথা বটে। কি ছিল, স্তাই ভাবি ! মন কেমন ফেন হয়ে যায় { না, কাক ? DE S SE0JzS yBSS uBDBDDDS SDSDBDB মুখ থেকে অনেক t. শুনোচোন, গুনে আসচেম ফ্র্যাক্স বাল্যকাল থেকে । এই সব ইষ্ট-পাথরের চিৰি স্বায় জঙ্গলের মধ্যে লোকে কি যে দেখতে পায়ু, তিনি ভেবেই পান না। পয়সা থাকলেই বোধ হয় মানুষের মনে এসব অদ্ভুত ও আজগুলি মনোবৃত্তির সৃষ্টি হয়-কে জানে ? কেদারের কৌতুক হয় এ ধরণে* কথা শুনলে । থাকে সব কলকাতায় বড় বড় বাড়ীতে ইলেকট্ৰষ্টি অ্যালু। আর পাখীর তলায়, এই সত্ব পাড়াগায়ে এসে যা দেখে তাই ভাল লাগে -আসল কথাটা হোল এই’। একবার অনেক দিন আগে মহকুমার হাকিম এসেছিলেন এই গ্রামে কি একটা মোকৰ্দমার তদারক করতে । যেমন সকলেই আসে, তিনি এলেন গড়শিবপুরের রাজবাড়ী থাকতে ।