পাতা:কেরাণী-দর্পণ.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१० কেরাণী-দপণ মুখে ফুল চন্দন পড়গ,আরজন্ম জন্ম আমাদের কেরাণীগিরি জুটুক । , “ গোপা। ওহে ভাই ! বেটা রেগে বলে গেল যে, তোমাদের কেরাণীগিরি করতে হোগ, এর ভিতর কিছু মানে আছে। প্রিয়। তা বাবা আমরা ওর মানে জানিনে বটে, কিন্তু যারা কেরাণীগিরি করেন, তারাই বলতে পারেন এর ভেতর কি গুড়ত্ব আছে। নেপথ্যে। ঘণ্টার শব্দ— সকলে। ছুটি হয়েচে চল হে চল । [ সকলের প্রস্থান । দ্বিতীয় গর্ভাঙ্ক । রেলওয়ের ষ্টেসন। (মাষ্টার গোমেশের প্রবেশ।) গোমে। (উচ্চৈস্বরে ) আবদুল, আবদুল ? কিদের গিয়া খালাসী লোক এক আদমি হিয়া হেয় নেই, ধুপমে হাম কাহা পরি ছুঁড়েগা (নেপথ্যে দেখিয়া) টেণ্ডেল ! টেণ্ডেল! ইদার জল দী আসো জল দী আসো।