পঞ্চম অধ্যায় SSA in the Reichstag ) (a Gaill aire reitrilis arí मञ्जून করিতে অসন্মত ।” হেনরী কৈসারের এই টেলিগ্রাম পাইয়া কিঞ্চিৎ বিরক্ত হইয়া এ কথা প্ৰকাশ করিয়া দিলেন । জৰ্ম্মান প্ৰজা-সভার সদস্যগণ সকলেই সন্ত্রান্ত ব্যক্তি,ৰ্তাহারা সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেণীর অধিবাসীর প্রতিনিধি।--তাহাদিগকে তাচ্ছিল্য করিয়া “স্বদেশ-প্ৰেমহীন ইতর লোকগুলা”-এই অবজ্ঞাসুচক অভিধা প্ৰদান করায়, তাহারা অত্যন্ত বিচলিত হইয়া উঠিলেন। কিন্তু কৈসার বীরপুরুষ, তিনি রিাষ্ট্যাগের প্রতিনিধিবর্গের প্রতি যে অন্যায় কটাক্ষপাত করিয়াছেন,-সে জন্য অনুতপ্ত হইলেন না । তিনি কথাপ্রসঙ্গে জেনারেল ভন বডেনত্ৰককে বলিলেন, “হেনরীকে সত্যই আমি টেলিগ্ৰাম করিয়াছিলাম। এই অপদার্থগুলা সম্বন্ধে আমার কিরূপ ধারণা, তাহা হেনরীকে বলিতে আমার ভয় কি ? তাহারা যখন আমার গৃহে আতিথ্য গ্ৰহণ করে,-তখন তাহদের মুখের উপর তাহদিগকে এ ভাবে গালি দিতে হয় তা আমার প্রবৃত্তি হয় না; কিন্তু গোপনে মনের কথা প্ৰকাশ করায় আমার আপত্তি নাই ।” অনন্তর সম্রাট বোধ হয় সেনাপতির মনের ভাব বুঝিতে পারিয়াই বলিলেন, “আমার ভাই আমার কথাগুলি তাড়াতাড়ি প্ৰকাশ করিয়া ফেলিয়াছে, চক্ষুলজ্জার ধার ধারে নাই; ইহাতে আমি খুব খুলীই হইয়াছি।” কৈসার-সহোদর হেনরী চক্ষুলজার ধার ধারেন কি না বলা কঠিন ; তবে কৈসার যে চক্ষুলজাটিকে প্ৰকাণ্ড দুর্বলতার নিদর্শন মনে করেন, এ DDD DBBDBDD DBD SS BB S DBDDBDB S BBDBDD DBDBD YqDBDBDS TBT ভাল জাহাজের অভাব বলিয়া কৈসার “কেয়োনিগ উইলহেম জাহাজ“খানিতে র্তাহার ভ্রাতা হেনরীকে ইংলেণ্ডে পাঠাইবার ব্যবস্থা করিলেও, উহা অপেক্ষা উৎকৃষ্ট জাহাজ সে সময় ‘কিয়েল’ খালে ও উইলহেমসাভেন
