স্বরা অমৃকবুত । "b"> লোকদিগকে উদ্ধার করিয়াছিলাম, এবং তাছাকে ( নৌকাকে ) জগতের জন্য এক নিদর্শন করিয়াছিলাম। ১৫ । এবং এব্রোহিমকে (প্রেরণ করিয়াছিলাম) যখন সে আপন মণ্ডলীকে বলিল “তোমরা ঈশ্বরকে অর্চনা কর ও র্তাহাকে ভুয় করিতে থাক, যদি তোমরা জ্ঞান রাখ তবে ইহাই তোমাদের জন্য কল্যাণ। ১৬ । তোমরা ঈশ্বরকে ছাড়িয়া প্রতিমা সকলকে অর্চনা কর ও অসত্য রচনা করিয়া থাক ইহা বৈ নহে, নিশ্চয় ঈশ্বরকে ছাড়িয়া তোমরা যাহাদিগকে অর্চনা কর তাহারা তোমাদিগকে জীবিকা দানে সমর্থ নহে, অনন্তর তোমরা ঈশ্বরের নিকটে জীবিকা অন্বেষণ করিতে থাক ও র্তাহাকে অর্চনা কর এবং তাহাকে ধন্যবাদ দেও, তাহার দিকেই তোমরা ফিরিয়া যাইবে । ১৭ । এবং যদি তোমরা ( ছে লোক সকল ) অসত্যারোপ কর তবে ( জানিও ) নিশ্চয় তোমাদের পূর্ববর্তী মণ্ডলী সকলও অসত্যারোপ করিয়াছিল, এবং প্রেরিত পুরুষের প্রতি স্পষ্ট প্রচার বৈ ( অন্য কাৰ্য্য ) নহে * । ১৮। তাছারা কি দেখে নাই ঈশ্বর কেমন করিয়া প্রথম স্বষ্টি করিয়া থাকেন, তৎপর তিনি তাহ পুনৰ্ব্বার করিবেন ? নিশ্চয় ইহ। ঈশ্বরের সম্বন্ধে সহজ। ১৯ । তুমি বল ( হে মোহস্মদ ) তোমর পৃথিবীতে ভ্রমণ করিতে থাক পরে দেখ কেমন করিয়া তিনি প্রথম স্বষ্টি করিয়াছেন, তৎপর ঈশ্বর সেই স্বষ্টিকে
- প্রেরিত পুরুষ মূহ ও লুদ ও সালেহের প্রতি র্তাহাদের সম্প্রদায় অসত্যারোপ করিয়াছিল, তাহদেয় অসত্যারোপে উক্ত প্রেরিত পুরুষদিগের কোন ক্ষতি হয় নাই, বরং তাহরাই আপন আপন জুশ্চেষ্টার জন্য বিপদগ্রস্ত হইয়াছিল, সকলে ঐহিক পারত্রিক শাস্তি লাভ করিয়াছিল। অতএব অসত্যারোপে ঈশ্বরের প্রেমাম্পদ হজরত মোহম্মদের কি অনিষ্ট হইতে পারে। (ত, হে, )