পাতা:কোরাণ শরিফ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्ब्रा मूत्र । ግ• » ৩৬। + যাহাদিগকে বাণিজ্য ও ক্রয় বিক্রয় ঈশ্বর প্রসঙ্গ হইতে ও উপাসনার প্রতিষ্ঠা এবং জকাত দান হইতে শিথিল করে না, ও মাছার সেই দিনকে ভয় করে যাহাতে অন্তর সকল দৃষ্টি সকল বিক্ষিপ্ত হইবে সেই গুরুষগণ প্রাতঃ সন্ধ্যা তথায় তাহাকে স্তব করিয়া থাকে । ৩৪ + ৩৭ ৷ + তাহাতে তাহারা যে অত্যুত্তম করিয়াছে ঈশ্বর তাহার পুরস্কার দিবেন এবং তিনি আপন করুণায় তাহাদিগকে অধিক দিবেন, এবং ঈশ্বর যাহ্লাকে ইচ্ছা করেন তাহাকে অগণ্য জীবিকা দান করিয়া থাকেন ৩৮ । এবং যাচারা ধৰ্ম্মদ্বেষী হইয়াছে তাছাদের কৰ্ম্ম সকল প্রান্তরের মৃগতৃষ্ণার ন্যায়, যাহাকে পিপাস্থ জল মনে করে, এ পর্যন্ত যখন সে তাহার নিকটে উপস্থিত হয় তাঙ্গাকে কোন পদার্থক্রপে প্রাপ্ত হয় না। এবং ঈশ্বরকে আপনার নিকটে ( শাস্তি দাতারূপে ) প্রাপ্ত হয়, অনন্তর ঈশ্বর তাহার হিসাব ( বিচার ) পূর্ণ করেন, এবং ঈশ্বর হিসাবে সত্বর * । ৩৯ ) + অথব। তাহার অব স্থা যেন গভীর সমুদ্রে তিমিররাশি, তরঙ্গের উপরে তরঙ্গ তাছাকে গ্রাস করিতেছে, তাহার উপরে মেঘ, অন্ধকারপুঞ্জ পরস্পর এক অন্যের উপরে, যখন সে আপন হস্ত বাছির করে তাহা যে দেখিবে এমন সুযোগ নাই, যাচাকে ঈশ্বর আলোক দান করেন নাই সে সেই ব্যক্তি, অনস্তর তাহার জন্য কোন আলোক নাই। ৪• (র, ৫ ) عباس سحسیسم-حساسحیححجم چحیح

  • মধ্যাহ কালে বালুকাময় বিস্তীর্ণ সমতল ক্ষত্র স্বর্য কিরণে দূর ইষ্টতে তরঙ্গায়িত জলরাশির আকারে তৃষ্ণাৰ্ত্ত পথিকদিগকে যে দৃষ্টিভুম জন্মায় তাহাকে

মৃগতৃষ্ণা বলে । (ত, হে, )