পাতা:কোরাণ শরিফ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२.० কোরাণ শরিফ । ভূমি কি আপন প্রতিপালকের দিকে দৃষ্টি করিতেছ মা ষে তিনি কেমন ছায় বিস্তত করিয়াছেন ? এবং যদি তিনি চাহিতেন তবে তাহাকে স্থির রাখিতেন, তৎপর আমি তাছার দিকে সুৰ্য্যকে পথপ্রদর্শক করিয়াছি, তাহার পরে আমি সহজ ধারণে তাহাকে আপনার দিকে ধারণ করিয়াছি * । ৪৬ । এবং তিনিই যিনি স্বীয় প্রতিপালকের পূজা অস্বীকার করে। যাহাতে লাভ আছে পশুৰূখ তাহারই দিকে ধাবিত হয়, যাহাতে ক্লেশ ও ক্ষতি তাহা হইভেনিবৃত্ত থাকে। অংশিৰাদিগণ মহী লাভজনক ষে পুণ্য তাহ প্ৰ Tাখ্যান করে, অভ্যন্ত ক্লেশকর বে: পাপ তাহাতে তাহারা লিপ্ত থাকে, এজন্য অংশিবাদিগণ পশু অপেক্ষ অধৰ। (ड, cशों, )

  • উষ। সমাগম হইতে স্বর্ষ্যোদয় পৰ্য্যন্ত সুখপ্রদ ছায়ার কাল । নিরবচ্ছিন্ন অন্ধকার অঙ্করের ক্লেশ জনক ও নয়নের জ্যোভি হারক এবং দিবাকরের দীপ্তি বায়ুকে উত্তপ্ত করে ও চক্ষের উদ্বেগ জন্মায়। কিন্তু এ হুই উষাকালে মৃত্বতা প্রাপ্ত হয় । এজন্য বিস্তুভ ছায়া স্বৰ্গীয় সম্পদ বিশেষ রূপে পরিগণিত হইয়াছে। ঈশ্বর ৯ করিলে এই ছায়াকে এক ভাবে স্থির রাখির দিতে পারিতেন। পরমেশ্বর স্থৰ্যকে ছায়ার পথ প্রদর্শন করেন, অর্থাৎ স্বৰ্য্যের প্রকাশ ৰ্যতীত ছায়। পরিচিত হয় না । সূর্ধ্যোদয় হইলে পরমেশ্বর ছায়াকে নিজের দিকে টানিয়া লন, ক্রমে ছায়। অন্তপ্তি হয়। অর্থাৎ ঈশ্বর ক্রমশঃ স্বর্ষের কিরণকে স্বর্ষ্যের উৰ্দ্ধগমনানুসারে ছায়ার দিকে জানয়ন করেন ও ছায়া অধিকৃত হইতে থাকে। একেবারে অকস্মাৎ ছায়াকে ৰিলুপ্ত করা হইলে ছায়াতে মনুষ্যের যে সকল কার্ধ্য হইয়া থাকে তাহ রহিত

হইত। কাহার কাছার মতে ছায়া তামসী নিশা। পরমেশ্বর সেই নৈশিক ছায়। विख्.ड कब्रेिन्नो जश्न९एक অন্ধকারাবৃত করেন । সেই ছায়। চিরকাল রাখেন না। বরং তিনি স্বৰ্যকে প্রকাশ করিয়া তাহার পরিচয়ের উপায় করেন, এবং রজনীর विनत्रैौड निवा डाशकe डिनि फ़िग़म्राप्नौ कtद्रन नाहे, निकिंडे नयब्र अजैौऊ श्रेtन তাহাকে লুকায়িত করেন, তখন রজনী উপস্থিত হয়। এই দিবা ও রজনী লোকের कारी ८नौकरी e श्ध नाठिं विश्वाप्नद्र बना निकिंटे श्हेब्रांप्इ । हेशंद्र थांशाब्रिक • Gtश् ं cष काङ्ग! क्षं *न] शृभ ८ष शृं बनवोद्ध्रा बक्षप्* न चक्षकान्न चtक्ष्न ििण,