পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৌতুক-কাহিনী। অধিক নাই, তুমি সত্বর কহিলন ত্যাগ কর।” ভূবিজয় কহিলেন,- “আমি একাকী যাইব না ।” অরুণা কহিলেন,--“আমি একাকী যাওয়ার কথা কহিতেছি না, তোমার সঙ্গের যুবক যুবতীদেরও লইয়া যাও।” ভূবিজয় গদ গদ স্বরে কহিলেন,-“আর তুমি, রাজকুমারি ? আমি তোমাকে কি প্রকারে ফেলিয়া যাইব ? প্ৰভাতে তোমার পিতা যখন তোমার কার্য্য জানিতে পরিবেন, তখন তোমার কি আর রক্ষা থাকিবে ? দয়া করি সঙ্গে যদি আইস, কুমারি, তোমাকে ত্রিপুর রাজ্যে নিয়ে যেতে পারি। ठाभांश वांभाठ वनि ॐउठांश विभक्त, ত্ৰিপুরের সিংহাসন করিবে উজ্জ্বল ।” অরুণা সুন্দরী লজ্জায় মুখ অবনত করিয়া পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি দ্বারা মাটি খুঁড়িতে খুড়িতে মৃদুস্বরে কহিলেন,- “বড় সৌভাগ্যের কথা, কিন্তু হে কুমার, আমি একমাত্র কন্যা আমার পিতার । আমি গেলে কে তঁহার করিবে যতন, রোগে তাপে কে তঁহার করিবে সেবন ? তুমি এবে গৃহে যাও, হয়ে না মলিন ; ভাগ্যে থাকে একত্রে মিলিব কোন দিন ।” অরুণা আরো কহিলেন,- “আমি আদরের কন্যা আমার পিতার, পিতা হ’তে কোন ভয় নাহিক আমার । ,